ভারতের সাতটি রাজ্যের সঙ্গে বৈদেশিক বাণিজ্যে সমৃদ্ধি আনতে সিলেটে তামাবিল স্থলবন্দরের কার্যক্রম শুরু হয় চার বছর আগে। বন্দর ব্যবহারের জন্য বিস্তীর্ণ জায়গা রাখা হয় আমদানি-রফতানি মালামালের জন্য। কিন্তু আমদানি করা কয়লা ও পাথরের ওপর গড় ট্রাফিক নির্ধারণের কারণে ক্ষতি হওয়ায় বন্দর ব্যবহার করছেন না তারা। অবৈধভাবে বন বিভাগ ও সড়ক বিভাগের জায়গায় রাখা হচ্ছে কয়লা ও পাথর।
তামাবিল থেকে জাফলং পর্যন্ত সড়কের দু’পাশে বন কিংবা সড়ক বিভাগের সব জায়গা ভারত থেকে আমদানি করা পাথরের দখলে চলে যাচ্ছে। অথচ পাথর ও কয়লা আমদানিকারকদের দাবির প্রেক্ষিতে ৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত তামাবিল স্থল বন্দরের কার্যক্রম শুরু করা হয়।
আমদানিকারকরা বলছেন, এক কোটি টাকা দামের আমদানি পণ্য বন্দরে রাখার জন্য যে রাজস্ব দিতে হয়, ৩ থেকে ৫ হাজার টাকার পাথরের জন্যও একই রাজস্ব দিতে হবে। এ কারণে স্থলবন্দরে না রেখে বাইরে রাখতে বাধ্য হচ্ছেন তারা।
আদানিকারকদের দাবির প্রেক্ষিতে ইতোমধ্যে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনায় এনেছে বলে জানালেন তামাবিল স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক মো. রুহুল আমি।
প্রায় ২৪ এক জমি নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে সিলেটের একমাত্র স্থলবন্দর।
নদী বন্দর / জিকে