গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের তিস্তা নদীর ভাঙনে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে কয়েকশ পরিবার। কানি-চরিতাবাড়ি, লখিয়ারপাড়া, পাড়াসাদুয়া, চর-মাদারীপাড়া ও বোয়ালীর চরসহ বিস্তীর্ণ এলাকায় তিন শতাধিক পরিবারের বসতভিটা, ফসলি জমি, রাস্তাঘাট এবং
বিস্তারিত...
উজানের ঢল আর ভারী বৃষ্টিপাতে আবারও তিস্তার পানি বাড়ছে। তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পানি। এতে তিস্তা নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করায় বন্যার আশঙ্কা
বিগত কয়েক দিনের বৃষ্টি এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এদিকে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা
ভারতে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪ গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন নদী পাড়ে বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন)
টানা বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে দ্রুত বাড়ছে সুনামগঞ্জের নদ-নদীর পানি। সেইসঙ্গে ডুবে যাচ্ছে নিম্নাঞ্চলের রাস্তাঘাট। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ২ লাখেরও বেশি মানুষ। খোঁজ নিয়ে জানা যায়,