1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
পদ্মা সেতু প্রকল্পের টাকায় জীববৈচিত্র্য রক্ষায় হচ্ছে বিশেষ জাদুঘর - Nadibandar.com
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১০:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে সাবেক এমপির বাসায় চাঁদাবাজি, আটক ৫ বার্ন ইনস্টিটিউটে গিয়ে বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা আশুলিয়ায় অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীকে দোকানে আটকে পালাক্রমে ধর্ষণ, অতঃপর… ফিলিস্তিনিদের পক্ষে কথা বলতে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা রুখে দিন: প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে হেফাজত নেতাদের বৈঠক প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহীমের পদত্যাগের দাবিতে উত্তাল মালয়েশিয়া আগামী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে, জানিয়ে দিলেন সিইসি এশিয়া কাপের সময়-সূচি ঘোষণা তৃতীয় দফায় আরও ১৩ দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
নদী বন্দর ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৮০ বার পঠিত

পদ্মা সেতুর পাশাপাশি এ অঞ্চলের জীবন ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় প্রকল্পের টাকায় গড়ে তোলা হচ্ছে বিশেষ একটি জাদুঘর। উদ্দেশ্য, বহু বছর পরও মানুষ যাতে জানতে পারে কেমন ছিল পদ্মা সেতু তৈরির দিনগুলো। ২০২২ সাল নাগাদ এ যাদুঘরটি সাধারণের জন্য উন্মুক্ত করার ব্যাপারে আশাবাদী সেতু কর্তৃপক্ষ।

পদ্মা সেতুর এমন সব ভারি যন্ত্রপাতি আর থাকবে না। কাজ শেষে চলে যাবে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রীজ কোম্পানীর পক্ষ থেকে ভাড়ায় আনা যন্ত্রগুলো। তবে তাদের স্মৃতি রয়ে যাবে দেশে। চীন থেকে এসব যন্ত্রের রেপ্লিকা বানিয়ে আনার পর সেগুলো ঠাঁই পাবে পদ্মা সেতুর যাদুঘরে।

শুধু পদ্মা সেতুর কাঠামো নয়, সেতু এলাকার জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা হচ্ছে এ যাদুঘরে। ২০১৬ সালে শুরু করা এ প্রকল্পে এরমধ্যে লক্ষ্য অনুযায়ী ১ হাজারের বেশি প্রজাতি সংগ্রহ করার কাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণী বিজ্ঞান বিভাগের তত্ত্বাবধানে স্তন্যপ্রায়ী প্রাণী, ব্যাঙ, সরীসৃপ, শামুক, ঝিনুক, পদ্মার মাছ, প্রজাপতি, পাখি সব কিছুই ঠাঁই পাচ্ছে এ যাদুঘরে। মৃত বন্যপ্রাণীগুলো সংগ্রহ করা হচ্ছে পদ্মার পাশপাশি দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে।

পদ্মা সেতু প্রকল্পের কিউরেটর ড. আনন্দ কুমার দাস বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে এটি বিশ্বব্যাপী প্রচারের ব্যবস্থা করা হবে। একই সঙ্গে জাদুঘরে পদ্মা সেতু এলাকার সম্পর্কে জানতে পারবে। এবং ওই এলাকার বন্যপ্রাণী সম্পর্কে জানতে পারবে দর্শনর্থীরা।

পদ্মার বুকে পাল উড়িয়ে চলা অনেক নৌকা এর মধ্যে হারিয়ে গেছে। এ নদীর সুবিখ্যাত ইলিশের পাশাপাশি, সেগুলোও ঠাঁই দেয়া হচ্ছে এ যাদুঘরে।

তবে এখনো মিউজিয়ামের মূল ভবনটি নির্মাণ না হওয়ায় আপাতত সেগুলোকে ঠাই দেয়া হয়েছে অস্থায়ী একটি ভবনে। এ প্রকল্পের মেয়াদ ২০২১ সালের জুন মাস পর্যন্ত। আশা করা হচ্ছে, ২০২২ সালের দিকে মূল ভবন নির্মাণ শেষে উন্মুক্ত করা যাবে যাদুঘরটি।

নদী বন্দর / পিকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com