1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
বোরহানউদ্দিনে তরমুজের বাম্পার ফলন - Nadibandar.com
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আইএমএফের ঋণের কিস্তিছাড় ইস্যু আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আশা গভর্নরের বৈষম্যবিরোধী মামলায় গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন অস্থিরতা কাটাতে রাজনৈতিক ঐক্য দরকার: মির্জা ফখরুল ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের পদোন্নতি সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত তিস্তা প্রকল্প নিয়ে শুধু ‘ভাসাভাসা নীতিগত’ আলোচনাই হয়: পরিকল্পনা উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা ইসি নয়, সংস্কার প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা এনসিপির আ.লীগের বিচারসহ ৮ ইস্যুতে ঐকমত্য এনসিপি ও খেলাফত মজলিস রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়নের কাছাকাছি ‘চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে চায় বাংলাদেশ’
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৫৮ বার পঠিত

বোরহানউদ্দিনে এ বছর তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। আর এসব তরমুজ পুরো জেলার চাহিদা মিটিংয়ে বরিশাল, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, মাদারীপুর, চট্টগ্রাম ও খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাচ্ছে। অনুকূল পরিবেশ, রোগব্যাধি কম ও পোকামাকড়ের আক্রমণ কম থাকায় ফলন ভালো হয়েছে বলে জানায় কৃষি বিভাগ ও কৃষকরা। বর্তমান বাজারে তরমুজের দাম ভালো থাকায় খুশি কৃষকরা।

বোরহানউদ্দিন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর উপজেলায় ১৩০ হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও আবাদ হয়েছে ৩৪০ হেক্টর। এবছর হেক্টর প্রতি তরমুজ উৎপাদন হয়েছে ৫৫ মেট্রিক টন। সেই হিসেবে মোট উৎপাদন হবে ১৮ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন। বর্তমানে প্রতি মেট্রিক টন ৩০ হাজার টাকা দরে এবছর উপজেলায় প্রায় ৫৬ কোটি টাকার তরমুজ বিক্রি হবে বলে তারা আশা করছেন।

উপজেলার মাঝের চরের কৃষক শাহাবউদ্দিন জানান, চলতি বছর তার ২৫ একর জমিতে তরমুজ আবাদ করতে খরচ হয়েছে ১২ লাখ টাকা। তিনি আশা করছেন এ বছর ৩৫ লাখ টাকার তরমুজ বিক্রি করতে পারবেন। ভেলুমিয়া ইউনিয়নের চর কালেঙ্গার কৃষক ইউসুফ মাঝি জানান, তিনি ১ একর জমি থেকে ইতিমধ্যেই ৬৫ হাজার টাকার তরমুজ বিক্রি করেছেন। আরও প্রায় ১ লাখ টাকার তরমুজ বিক্রির কথা চলছে। আরেক কৃষক করিম মাঝি জানান, ২ একর জমি থেকে এবার ২ লাখ ৭০ হাজার টাকার তরমুজ বিক্রি করেছেন।

বোরহানউদ্দিন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ওমর ফারুক জানান, বিগত বছরগুলোতে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে তরমুজ চাষে কৃষকরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিল। সে জন্য এবার চাষ কম হয়েছে। কিন্তু এবার খুব ভালো ফলন ও কাঙ্ক্ষিত দাম পাওয়ায় আগামী বছরগুলোতে কৃষকরা আরও বেশি জমিতে তরমুজ চাষ করবে।

ভোলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবু মো. এনায়েত উল্লাহ বলেন, অনুকূল পরিবেশ, ভালো বাজার ব্যবস্থাপনা আর বৃষ্টি না হওয়ায় এ বছর তরমুজের ভালো ফলন হয়েছে। দাম রয়েছে সন্তোষজনক। সেচ সুবিধা নিশ্চিত করতে পারলে ভোলার কৃষকরা আরও বেশি তরমুজ চাষে উদ্বুদ্ধ হবে।

নদী বন্দর / এমকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com