1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে লালমি-বাঙ্গি - Nadibandar.com
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ০৬:৫৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জাতিসংঘের মিশন স্থাপন নিয়ে উদ্বেগ, যা জানাল সরকার হাতিরঝিলে চক্রাকার বাসে চালু হচ্ছে ‘র‌্যাপিড পাস’ সোহরাওয়ার্দীতে জামায়াতের সমাবেশের মূল অধিবেশন শুরু ইলিশের দাম নাগালের বাইরে, সরবরাহ কমের অজুহাত প্রধান উপদেষ্টা যেদিন নির্বাচনের কথা বলেছেন, সেদিনই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব প্রয়োজনে গোপালগঞ্জে সংঘর্ষে নিহতদের লাশ উত্তোলন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মানবিক ও ভালো মানুষ না হলে দেশের উন্নতি সম্ভব না: সেনাপ্রধান জামায়াত নেতাকর্মীদের সমাগমে বন্ধ শাহবাগ মোড় ফিরে দেখা ১৯ জুলাই: ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচির দ্বিতীয় দিনে সারাদেশে নিহত ৬৭, কারফিউ জারি জামায়াতের সমাবেশকে ঘিরে ১৩ হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৮৮ বার পঠিত

ফরিদপুরের বিভিন্ন এলাকায় ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে লালমি-বাঙ্গিসহ নানা ধরনের ফসল। লকডাউনে পাইকার না থাকায় এসব ফসল বিক্রি করতে পারছেন না স্থানীয় কৃষকরা। ফলে লোকসানের মুখে পড়তে হবে তাদের।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এবার জেলার প্রায় সব উপজেলায় লালমি ও বাঙ্গির চাষ হয়েছে। তবে সদরপুরের কৃষ্টপুর ও ভাষানচর এলাকায় সব চেয়ে বেশি লালমি ও বাঙ্গি চাষ হয়েছে। লাভের আশায় কৃষকরা অধিক জমিতে আবাদ করেছিলেন এসব ফসল। বাম্পার ফলন হলেও ক্রেতা না থাকায় ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে লালমি-বাঙ্গি।

jagonews24

স্থানীয় একাধিক চাষী জানান, গতবার করোনা পরিস্থিতিতে বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকাররা এসেছিলেন। তারা ট্রাকে করে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে লালমি-বাঙ্গি নিয়ে বিক্রি করতেন। এবার তাদের দেখা মিলছে না। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যবসায়ীরা এসে লালমি-বাঙ্গি নিয়ে দোকানে ও ভ্যানে করে বিক্রি করতেন। এবার তারাও নেই।

সদরপুর উপজেলার মটুকচরের চাষী রাজিব বেপারী বলেন, এবছর এক বিঘা জমিতে লালমি-বাঙ্গি চাষ করি। এতে প্রায় ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। লকডাউনের কারণে এ বছর ঢাকা থেকে পাইকার না আশায় লালমি-বাঙ্গি বিক্রি করতে পারছিনা। কিস্তি তুলে ধারদেনা করে লালমির আবাদ করলেও খরচ উঠা নিয়ে খুব চিন্তায় আছি।

কৃষ্টপুর এলাকার চাষী হান্নান মোল্যা বলেন, গত বছর প্রকারভেদে এক লালমি-বাঙ্গি ৫০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ বছর ৩০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে বিক্রি করতে হচ্ছে। এতে খরচ উঠানোই মুশকিল হবে।

jagonews24

বোয়ালমারী উপজেলার গুনবহা এলাকার মো. হারুন হোসেন বলেন, এবার ফলন ভালো হলেও পাইকাররা না আসায় এ ফসল চাষীদের অবস্থা ভালো না।

ফরিদপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক ড. হযরত আলী বলেন, এবছর জেলায় ২০৭ হেক্টর জমিতে লালমি-বাঙ্গির চাষা হয়েছে। ফলনও ভালো হয়েছে। সাধারণত কৃষকদের ফসলের ভালো-মন্দের পরামর্শ আমরা দিয়ে থাকি কিন্তু ফসল বাজারজাতকরণে আমাদের কিছু করার থাকে না।

নদী বন্দর / পিকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com