1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
লকডাউনে ফের ক্ষতির মুখে যশোরের ফুলচাষিরা - Nadibandar.com
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আইএমএফের ঋণের কিস্তিছাড় ইস্যু আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আশা গভর্নরের বৈষম্যবিরোধী মামলায় গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন অস্থিরতা কাটাতে রাজনৈতিক ঐক্য দরকার: মির্জা ফখরুল ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের পদোন্নতি সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত তিস্তা প্রকল্প নিয়ে শুধু ‘ভাসাভাসা নীতিগত’ আলোচনাই হয়: পরিকল্পনা উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা ইসি নয়, সংস্কার প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা এনসিপির আ.লীগের বিচারসহ ৮ ইস্যুতে ঐকমত্য এনসিপি ও খেলাফত মজলিস রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়নের কাছাকাছি ‘চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে চায় বাংলাদেশ’
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৮১ বার পঠিত
লকডাউনের কারণে ফের ক্ষতির মুখে পড়েছেন যশোরের গদখালীর ফুলচাষিরা। পহেলা বৈশাখের বাজার ধরতে না পারায় হাতছাড়া হয়েছে প্রায় কোটি টাকার ব্যবসা। বিক্রি না হওয়ায় পরিচর্যার অভাবে গাছেই শুকিয়ে যাচ্ছে ফুল। আবার অনেক চাষি ফুল ফেলেও দিচ্ছেন। এ অবস্থায় ঋণের বোঝা লাঘবে, ফুলকে কাঁচা পণ্য হিসেবে লকডাউনের আওতামুক্ত রাখার দাবি তাদের।

ঝিকরগাছা উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হয় গাঁদা, গোলাপ, গ্লাডিওলাস, রজনীগন্ধা, জারবেরা, কসমস, ডেইজ জিপসি, ডালিয়া ও চন্দ্রমল্লিকাসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফুল। আর এ ফুলকে ঘিরেই এ অঞ্চলের কৃষক ও ব্যবসায়ীদের জীবিকা নির্বাহ হয়। 

করোনাভাইরাসের প্রথম ধাক্কা এবং আম্ফানের কারণে চরম ক্ষতির শিকার হয়েছেন এ অঞ্চলের ফুলচাষিরা। এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ফের চাষাবাদের মাধ্যমে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিলেন তারা। এরই মধ্যে দ্বিতীয় দফায় লকডাউন ঘোষণায় পহেলা বৈশাখসহ বিভিন্ন পূজা-অর্চনায় তারা ব্যবসাই করতে পারেননি।

ফুলচাষিরা বলছেন, লকডাউনের কারণে তারা পহেলা বৈশাখে ফুল বেচতে পারেননি। ২০ থেকে ৩০ টাকা শ’ দরেও বিক্রি হচ্ছে না কোন ফুল। অনেক ফুল কেটে ফেলে দিচ্ছেন তারা।

গত বছরের ক্ষতি পোষাতে ঋণ নিয়ে ফের চাষাবাদ করেছিলেন। কিন্তু আবারো লকডাউনের কারণে ঋণের বোঝা নিয়ে তারা ভুগছেন হতাশায়।

ফুলচাষিরা বলছেন, গত বছরের লকডাউনে কোমর ভেঙে গেছে। আর এবারের লকডাউনে তাদের বেঁচে থাকার কোনো আশা নেই। ধারের টাকা কিভাবে দিবেন তা নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন ফুলচাষিরা।

এ অবস্থায় সমস্যা সমাধানে ফুলকে কাঁচা পণ্য হিসেবে লকডাউনের আওতার বাইরে রাখার দাবি ফুলচাষি সমিতির।

বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার্স সোসাইটির সভাপতি আব্দুর রহিম ফুলকে কাঁচা পণ্য ও একটা সম্ভাবনাময় সেক্টর হিসেবে বিবেচনার দাবি জানান। এটাকে যেন সরকার লকডাউনের বাইরে রেখে পাইকারি দোকানদারদের দোকান খুলে রাখার সুযোগ দেন সে দাবিও জানান তিনি।

যশোর জেলায় প্রায় এক হাজার হেক্টর জমিতে ফুল চাষ হয় এবং এর সঙ্গে জড়িত প্রায় ৬ হাজার কৃষক।

নদী বন্দর / পিকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com