1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
সামিউল হত্যা: মা ও পরকীয়া প্রেমিকের মৃত্যুদণ্ড - Nadibandar.com
বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
চব্বিশের অভ্যুত্থানে অন্যতম সহযোদ্ধা ছিল ছাত্রশিবির: সারজিস আলম ল্যাবরেটরির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা সহজ হবে: খাদ্য উপদেষ্টা পুতিন আমার ‘সবচেয়ে কাছের বন্ধু’: কিম ভারতীয় হাইকমিশনে মনমোহন সিংয়ের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সিলিন্ডার বিস্ফোরণে প্রাণ গেল ৪ জনের আগত ছাত্র-জনতার প্রতি ৭ নির্দেশনা জাতীয় নাগরিক কমিটির সীমানা রক্ষায় প্রয়োজনে জীবন দেবে, ‘এক ইঞ্চি মাটি’ হাতছাড়া করবে না থার্টি-ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি, ফানুস বন্ধে থাকবে মোবাইল কোর্ট সীমান্তের যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত মাহমুদউল্লাহর ব্যাটে ঝড়, বড় স্কোর তাড়া করে শুভ সূচনা বরিশালের
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১২৩ বার পঠিত

পরকীয়ার বলি শিশু খন্দকার সামিউল আজিম ওয়াফি (৫) হত্যা মামলায় দু’জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। রোববার (২০ ডিসেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ-৪ শেখ নাজমুল আলম এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন, শিশু সামিউলের মা আয়েশা হুমায়রা এশা ও এশার প্রেমিক শামসুজ্জামান আরিফ ওরফে বাক্কু (৪৩)। এছাড়াও দুজনকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

রায় ঘোষণার সময় দু’জনই পলাতক ছিলেন। জামিনে থাকা এশা গত ২৩ নভেম্বরের পর আর আদালতে হাজির হননি। ওইদিনই আদালত জামিন বাতিল করে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন। আর এশার প্রেমিক শামসুজ্জামান আরিফ ওরফে বাক্কু (৪৩) আগে থেকেই পলাতক ছিলেন।

এর আগে গত ৮ ডিসেম্বর মামলাটির রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু সেদিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় বিচারক রোববার (২০ ডিসেম্বর) নতুন দিন ধার্য করেছিলেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১০ সালের ২৩ জুন পরকীয়া প্রেমিক শামসুজ্জামান আরিফ ওরফে বাক্কুর সঙ্গে মায়ের অনৈতিক ঘটনা দেখে ফেলায় সামিউলকে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করা হয়। এরপর লাশ গুম করতে ফ্রিজে ঢোকানো হয়। পরে লাশটি বস্তায় ঢুকিয়ে ২০১০ সালের ২৪ জুন রাস্তায় ফেলে দেওয়া হয়। একইদিন আদাবরের নবোদয় হাউজিং এলাকা থেকে সামিউলের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করা হয়।

ওই ঘটনায় নিহত শিশুর পিতা কে এ আজম বাদী হয়ে ওইদিন আদাবর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় সামিউলের মা এশা এবং বাক্কু উভয়েই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার বিষয়ে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন।

২০১২ সালের ২৫ অক্টোবর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদাবর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহান হক এশা ও বাক্কুর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলায় এ পর্যন্ত ২২ জনের সাক্ষ্য নেয়া হয়েছে। 

নদী বন্দর / এমকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com