বাংলাদেশের দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাওয়ার প্রতীক এখন পদ্মা সেতু। সবকিছু পরিকল্পনা মাফিক চললে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের যুগের পর যুগ ধরে যাতায়াতের চরম দুর্ভোগের অবসান ঘটবে আগামী বছরের জুনেই মধ্যেই।
সেতু বিভাগ আশা করছে, সব কাজ ঠিকমতো এগোলে আগামী বছরের জুনে সেতুটি যানবাহন চলাচলের জন্য চালু করা যাবে। একই দিন ট্রেন চালুরও লক্ষ্য আছে।
এতে সেতুটি যানচলাচল উপযোগী হওয়ার আরেক ধাপ এগিয়ে গেল। সেতুর রেলওয়ে স্ল্যাব বসানো হয়ে গেছে ২৮৪৭। আর ১৩১২টি স্ট্রেনজারের বসানো বাকি মাত্র ১৬টি। এই কাজ সম্পন্ন করতে চলছে মহাকর্মযজ্ঞ এখন। স্বপ্ন বাস্তবায়নের তাই, নির্মাণকর্মীরাও খুশি।
ভরা বর্ষাতেও উত্তাল পদ্মার ওপরে সেতুর কাজ চলবে পুরোদমে। সেতুর বাকি স্ল্যাবগুলো ইয়ার্ড থেকে সড়ক পথে মাওয়ার ১ নম্বর পিয়ার দিয়ে উঠবে বলে জানান পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ রজব আলী।
৬ দশমিক এক পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ চার লেনের পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তের ৩ দশমিক এক চার কিলোমিটারের সংযোগ সেতু দুই লেন করে সড়কে যুক্ত হবে। তিন ভাগে ছয় লেন ইতোমধ্যে যুক্ত হয়ে গেছে।
নদী বন্দর / পিকে