বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে লঞ্চ বন্ধ থাকায় ফেরিতে যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। এতে দুর্ভোগ বেড়েছে রাজধানীমুখী যাত্রীদের।
মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) সকাল থেকে পণ্যবাহী তিন শতাধিক ট্রাকসহ যাত্রীরা পদ্মা পারের অপেক্ষায় রয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, গার্মেন্টসসহ রপ্তানিমুখী কারখানা খোলার ঘোষণায় গত তিনদিনে ফেরি ও লঞ্চে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার যাত্রীদের ঢল নামে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ঘাটে। দুর্ভোগ মাথায় নিয়ে পদ্মা নদী পার হন হাজার হাজার যাত্রী। পরে উভয় ঘাটে প্রশাসনের তৎপরতায় পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে।
এদিকে মঙ্গলবার সকাল থেকে বরিশাল, পটুয়াখালী, খুলনা, ফরিদপুর, মাদারীপুরসহ দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলো থেকে ঘাটে আসছেন মানুষ। উভয় ঘাটেই যাত্রী ও যানবাহনের চাপ রয়েছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) বাংলাবাজার ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক ভজন কুমার সাহা বলেন, ‘এ রুটে ১০টি ফেরি চলছে। তবে রোরো ফেরি বন্ধ রাখা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পেলে পরবর্তীতে সেগুলো চালানো হবে। এখন অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অ্যাম্বুলেন্স, মরদেহ বাহী পরিবহন, পচনশীল দ্রব্যের ট্রাক পারাপার করা হচ্ছে।’
নদী বন্দর / এমকে