গঙ্গাচড়ায় তিস্তার ভাঙনে নিঃস্ব অনেকে। উপজেলার বিনবিনা এলাকার সুজা মিয়ার জমাজমি, ঘরবাড়ি তিস্তায় বিলীন হয়েছে। বর্তমানে তিনি পরিবার নিয়ে বিনবিনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে থাকেন।
একই এলাকার সাইয়াদুল, নুর ইসলাম নাড্ডা মহিসামুড়িতে বসবাস করছেন। আলম বাদশা এখন বাস্তুহারা। এমন চিত্র এখানকার নিয়মিত ঘটনা। গঙ্গাচড়া উপজেলা অফিস সূত্রে জানা যায়, শুধু এ বছর প্রায় ২০০ পরিবার নদীভাঙনের শিকার হয়েছেন।
এ বিষয়ে পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান হাবিব জানান, ভাঙন মোকাবিলায় এর আগে ৩ হাজার জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হয়েছে। আরও কিছু ব্যাগ প্রস্তুত করা হয়েছে।
নদী বন্দর / এমকে