1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
সাঁকো দিয়ে উঠতে হয় দেড় কোটি টাকার ব্রিজে - Nadibandar.com
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ০৮:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘আমি আসছি, দেখা হবে ইনশাআল্লাহ’— প্রশিক্ষককে বলেছিলেন নিহত পাইলট তৌকির মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় শোক, তবে চলবে এইচএসসি পরীক্ষা উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত বেড়ে ২০ রক্তের প্রয়োজন নেই, ভিড় না বাড়ানোর অনুরোধ বার্ন ইনস্টিটিউটের বিমান বিধ্বস্ত: শিক্ষার্থীদের বাঁচিয়ে শিক্ষিকা লড়ছেন মৃত্যুর সঙ্গে বিমান দুর্ঘটনা: এক বছর আগে বিয়ে করেছিলেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত: রাষ্ট্রপতির গভীর শোক প্রকাশ সাগরিকার এক হালিতে বিধ্বস্ত নেপাল, সাফে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ হতাহতদের ছবি বা ভিডিও প্রকাশ না করার আহ্বান আইন উপদেষ্টার বিমান বিধ্বস্ত: আগুন থেকে বেঁচে ফেরা এক শিক্ষকের ভয়াবহ বর্ণনা
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০২১
  • ১৫০ বার পঠিত

শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নের ঢালী কান্দি গ্রামে খালের ওপর ব্রিজ নির্মাণের দুই বছরে সংযোগ সড়ক ভেঙে যায়। পরে ব্রিজে উঠতে বাঁশের সাঁকো স্থাপন করেন স্থানীয়রা। গত তিন বছর ধরে ঝুঁকি নিয়ে সেই সাঁকো দিয়ে ব্রিজটি পারাপার হচ্ছেন দুই হাজারেরও বেশি মানুষ। এখনও পর্যন্ত ব্রিজ সংস্কারে সংশ্লিষ্টরা কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ১ কোটি ৬০ লাখ ১২ হাজার ৪৯৭ টাকা ব্যয়ে উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নের ঢালী কান্দি গ্রামে ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়। নির্মাণের দুই বছর পর ব্রিজের একপাশের সংযোগ সড়কের মাটি সরে যায়। ব্রিজে ওঠা-নামার জন্য ওই পাশে বাঁশের সাঁকো স্থাপন করা হয়। ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো দিয়েই উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নের ঢালী কান্দি, নম কান্দিসহ অন্তত ছয়টি গ্রামের প্রায় দুই হাজার মানুষ ব্রিজ পারাপার হন।

ঢালী কান্দি গ্রামের কৃষক ওয়াসিম বলেন, ব্রিজের দুপাশে ফসলের মাঠ রয়েছে। মাঠের কৃষিপণ্য বাড়িতে আনতে হলে ব্রিজটি ব্যবহার করতেই হয়। সংযোগ সড়কের মাটি সরে যাওয়ায় সাঁকো দিয়েই ব্রিজে উঠতে হচ্ছে।

 

গ্রামের আব্দুল মান্নান, তমিজ উদ্দিন ও আব্দুস সালাম বলেন, ব্রিজটি ব্যবহার করতে না পারায় ১০ কিলোমিটার সড়ক বেশি ঘুরতে হয়। ফলে সময় ও অর্থ বেশি লাগছে।

উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ইউনুস সরকার বলেন, ব্রিজটির সংযোগ সড়কের ব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যানসহ সবাই অবগত আছেন।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল (এলজিইডি) বিভাগের ভেদরগঞ্জ উপজেলা উপ-সহকারী প্রকৌশলী ইব্রাহিম হোসেন বলেন, ব্রিজটির বিষয়ে আমি জেনেছি। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হবে।

ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর আল নাসীফ বলেন, ব্রিজটির সংযোগ সড়কে বালু মাটি। তাই বর্ষার সময় পানি এলে মাটি সরে যায়। স্থায়ীভাবে সংযোগ সড়কটি তৈরি করা হবে, যাতে ভেঙে না যায়।

নদী বন্দর / সিএফ

 

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com