1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
রোহিঙ্গাদের ছেড়ে যাওয়া স্থানে গাছ লাগানো হবে - Nadibandar.com
শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২১ পূর্বাহ্ন
নদীবন্দর ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১১২ বার পঠিত

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, রোহিঙ্গাদের পর্যায়ক্রমে ভাসানচরে স্থানান্তরের পর যেসব জায়গা উন্মুক্ত হচ্ছে, সেখানে বৃক্ষরোপণ করা হবে।

বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) মন্ত্রণালয়ের ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য ভার্চুয়ালি আয়োজিত মাসিক সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। মন্ত্রী সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষ থেকে অনলাইনে যুক্ত হন।

রোহিঙ্গা বসতিসহ কক্সবাজার জেলার অন্যান্য স্থানে পর্যাপ্ত পরিমাণে বৃক্ষরোপণের জন্য বন অধিদফতর সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ প্রদান করে বন মন্ত্রী বলেন, ধ্বংসপ্রাপ্ত বন পুনঃসৃজনের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত বন পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

এসময় কক্সবাজারে সবুজ বেষ্টনী সৃজন, প্রতিবেশ পুনরুদ্ধার এবং ইকো-ট্যুরিজম উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল সরকার বলেন, রোহিঙ্গাদের স্থানান্তরের বিষয়টি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। বর্তমানে ইচ্ছুক রোহিঙ্গাদেরই শুধু স্থানান্তর করা হচ্ছে। ফলে দৃশ্যমান স্থান এখনও খালি হয়নি। আরও বেশি রোহিঙ্গা স্থানান্তরিত হওয়ার পর জায়গা উন্মুক্ত হলে সেখানে বৃক্ষরোপণ করা হবে।

তিনি জানান, এ প্রকল্পের মাধ্যমে সামাজিক বনায়ন কার্যক্রমের আওতায় এক হাজার হেক্টর প্রাকৃতিক বনাঞ্চলের উন্নয়ন কার্যক্রমের আওতায় ৫০০ হেক্টর বন সৃজন করা হবে। এছাড়াও দেশীয় প্রজাতির দীর্ঘমেয়াদি বাগান সৃজন কর্মসূচির আওতায় ৪০০ হেক্টর ঝাউ বাগান, ২০০ হেক্টরে ১২ হাজার নারিকেল চারা, শোভাবর্ধনকারী চারা পাঁচ হাজার, স্ট্রিপ বনায়ন পাঁচ কিলোমিটার, হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান এবং মেধাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যানের ইকো-ট্যুরিজম সুবিধার উন্নয়ন করা হবে।

সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, সচিব জিয়াউল হাসান এনডিসি, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ড. মো. বিল্লাল হোসেন, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) মাহমুদ হোসেন, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) আহমদ শামীম আল রাজী, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) মো. মিজানুল হক চৌধুরী, পরিবেশ অধিদফতরের ড. এ কে এম রফিক আহাম্মদ, বন অধিদফতরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমির হোসাইন চৌধুরীসহ দফতর প্রধানগণ ও বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকরা আলোচনায় অংশ নেন। সভায় চলমান প্রকল্পগুলো যথাসময়ে নিয়ম মেনে সম্পন্ন করার বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

নদী বন্দর / পিকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com