সরকারের উদ্দেশ্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজকে সবচেয়ে বড় ভয় পেয়েছে তারা। কারণ জনগণের ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে। জনগণের এই ঐক্য সরকারের পতন ত্বরান্বিত করবে।
সোমবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক স্মরণ সভায় তিনি সব কথা বলেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান (একাংশ) কাজী জাফর আহমেদের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় পার্টি এই স্মরণ সভার আয়োজন করেছে।
এ সময় কাজী জাফরের স্মৃতিচারণ করে মির্জা ফখরুল বলেন, কাজী জাফর সারাজীবন রাজনীতির মাঠে চড়াই উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে। তিনি দেশ ও দেশের মানুষকে ভালোবাসতেন। আর তাই সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে, গণতন্ত্রের পক্ষে শোষণমুক্ত সমাজের পক্ষে রাষ্ট্র নির্মাণের পক্ষে সারাজীবন তিনি লড়াই করেছেন। কখনো সরকারে থেকে, কখনো সরকারের বাইরে থেকে।
‘আজকে জাতি অত্যন্ত সংকটময় একটি সময় অতিক্রম করছে। গণতন্ত্রের মাতা খালেদা জিয়াকে গতকাল আবারো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে তার মুক্তির জন্য সংগ্রাম করছি, দীর্ঘদিন ধরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার কথা বলছি। এ সরকার নির্বাচিত নয়, তাই তাদের জনগণের প্রতি কোন দায়িত্ববোধ নেই। তারা মনে করে তাদের জন্য সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা খালেদা জিয়া। এ কারণেই তাকে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দিচ্ছে না।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, বর্তমান শাসকগোষ্ঠী আমাদের মুক্তিযুদ্ধের যে স্বপ্ন আকাঙ্ক্ষা সব তারা ধ্বংস করে দিয়েছে। আমাদের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। নিজেরা ক্ষমতায় থাকার জন্য গোটা রাষ্ট্রকে তারা একটি ফ্যাসবাদী ও একনায়কতন্ত্র কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
তিনি বলেন, সারাদেশে বিএনপির চলমান কর্মসূচিতে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নেমে আসছে। এই সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ তাদের প্রতিবাদ করছে। এজন্য সরকার আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে দিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্য সৃষ্টি হবে। আমরা সেই আহ্বানও করেছি। রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করে আমরা সামনে এই ভয়াবহ দানবীয় সরকারকে সরিয়ে সত্যিকার অর্থে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা পারব।
জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন- জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব, ২০ দলীয় জোট নেতা মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ফরিদুজ্জামান ফোরহাদ, খন্দকার লুৎফর রহমান, এসানুল হুদা ও জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আহসান হাবীব লিংকন, যুগ্ম মহাসচিব এএসএম শামীম প্রমুখ।
সরকারের উদ্দেশ্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজকে সবচেয়ে বড় ভয় পেয়েছে তারা। কারণ জনগণের ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে। জনগণের এই ঐক্য সরকারের পতন ত্বরান্বিত করবে।
সোমবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক স্মরণ সভায় তিনি সব কথা বলেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান (একাংশ) কাজী জাফর আহমেদের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় পার্টি এই স্মরণ সভার আয়োজন করেছে।
এ সময় কাজী জাফরের স্মৃতিচারণ করে মির্জা ফখরুল বলেন, কাজী জাফর সারাজীবন রাজনীতির মাঠে চড়াই উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে। তিনি দেশ ও দেশের মানুষকে ভালোবাসতেন। আর তাই সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে, গণতন্ত্রের পক্ষে শোষণমুক্ত সমাজের পক্ষে রাষ্ট্র নির্মাণের পক্ষে সারাজীবন তিনি লড়াই করেছেন। কখনো সরকারে থেকে, কখনো সরকারের বাইরে থেকে।
‘আজকে জাতি অত্যন্ত সংকটময় একটি সময় অতিক্রম করছে। গণতন্ত্রের মাতা খালেদা জিয়াকে গতকাল আবারো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে তার মুক্তির জন্য সংগ্রাম করছি, দীর্ঘদিন ধরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার কথা বলছি। এ সরকার নির্বাচিত নয়, তাই তাদের জনগণের প্রতি কোন দায়িত্ববোধ নেই। তারা মনে করে তাদের জন্য সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা খালেদা জিয়া। এ কারণেই তাকে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দিচ্ছে না।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, বর্তমান শাসকগোষ্ঠী আমাদের মুক্তিযুদ্ধের যে স্বপ্ন আকাঙ্ক্ষা সব তারা ধ্বংস করে দিয়েছে। আমাদের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। নিজেরা ক্ষমতায় থাকার জন্য গোটা রাষ্ট্রকে তারা একটি ফ্যাসবাদী ও একনায়কতন্ত্র কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
তিনি বলেন, সারাদেশে বিএনপির চলমান কর্মসূচিতে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নেমে আসছে। এই সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ তাদের প্রতিবাদ করছে। এজন্য সরকার আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে দিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্য সৃষ্টি হবে। আমরা সেই আহ্বানও করেছি। রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করে আমরা সামনে এই ভয়াবহ দানবীয় সরকারকে সরিয়ে সত্যিকার অর্থে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা পারব।
জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন- জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব, ২০ দলীয় জোট নেতা মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ফরিদুজ্জামান ফোরহাদ, খন্দকার লুৎফর রহমান, এসানুল হুদা ও জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আহসান হাবীব লিংকন, যুগ্ম মহাসচিব এএসএম শামীম প্রমুখ।
নদী বন্দর/এসএইচ