1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
কুড়িগ্রামে চর-নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ঈদের আগেই বন্যার শঙ্কা - Nadibandar.com
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১০:০১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আইএমএফের ঋণের কিস্তিছাড় ইস্যু আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আশা গভর্নরের বৈষম্যবিরোধী মামলায় গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন অস্থিরতা কাটাতে রাজনৈতিক ঐক্য দরকার: মির্জা ফখরুল ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের পদোন্নতি সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত তিস্তা প্রকল্প নিয়ে শুধু ‘ভাসাভাসা নীতিগত’ আলোচনাই হয়: পরিকল্পনা উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা ইসি নয়, সংস্কার প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা এনসিপির আ.লীগের বিচারসহ ৮ ইস্যুতে ঐকমত্য এনসিপি ও খেলাফত মজলিস রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়নের কাছাকাছি ‘চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে চায় বাংলাদেশ’
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০২৩
  • ৮৭ বার পঠিত

কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা, দুধকুমারসহ সবকটি নদ-নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হচ্ছে চর ও নিম্নাঞ্চল। এরই মধ্যে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় দুই হাজার পরিবার। আসন্ন ঈদের আগে বন্যার শঙ্কা নিয়ে দিন পার করছেন চরাঞ্চলের মানুষ।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ড অফিস সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার (২০ জুন) সকাল ৯টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬৬ সেন্টিমিটার, ব্রহ্মপুত্রের পানি চিলমারী পয়েন্টে ৭১ সেন্টিমিটার, ধরলা নদীর পানি সদর পয়েন্টে ৮৪ সেন্টিমিটার ও দুধকুমার নদীর পানি জেলার ভূরুঙ্গামারীর পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৪১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

jagonews24

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জেলায় সব কয়টি নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও এরই মধ্যে বেশকিছু চর ও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।রাস্তাঘাট তলিয়ে চরাঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগে বিছিন্ন হয়ে পড়েছে। অনেক বাড়িতে পানি ঢুকে পড়ায় বিশুদ্ধ পানি সংকটে পড়েছেন বাসিন্দারা।

সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের আরাজী পিপুলবাড়ি গ্রামের জয়নাল মিয়া বলেন, ‘তিনদিনের বৃষ্টি আর উজানের ঢলে এলাকার চরগুলো ডুবে গেছে। পটোল, তিল ক্ষেত তলিয়ে গেছে। এখন বাড়িতে পানি ঢুকতে শুরু করেছে। গরু-ছাগল, বাচ্চাদের নিয়ে আবার দুর্ভোগ শুরু হলো।’

বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের বাসিন্দা মোতাহের হোসেন বলেন, চরের রাস্তা তলিয়ে গেছে। এখন নৌকাই আমাদের ভরসা। যাদের নৌকা নেই তারা কলাগাছের ভেলা বানিয়ে চলাচল করবেন। প্রতিবছর এসময় আমাদের দুর্ভোগ বাড়ে।

jagonews24

যাত্রাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর মিয়া বলেন, আমার ইউনিয়নে অনেক আবাদি জমি তলিয়ে গেছে। চরে শতাধিক বাড়িতে পানি উঠতে শুরু করেছে। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে দু একদিনের মধ্যে বন্যার আশঙ্কা রয়েছে। চর পার্বতীপুর, পোড়ার চরের মানুষ বিশুদ্ধ পানি সংকটে পড়েছেন।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, উজানের ঢল ও বৃষ্টির কারণে জেলার সব কয়েকটি নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। তবে এখনো বিপৎসীমা অতিক্রম করেনি। বন্যার আশঙ্কাও নেই।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, জেলার সবকটি উপজেলায় প্রতিনিয়ত খোঁজখবর নিচ্ছি। তবে বন্যার সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া আছে।

নদী বন্দর/এসএস

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com