1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
এবার টিউলিপকে বরখাস্তের আহ্বান জানালেন যুক্তরাজ্যের বিরোধী নেতা - Nadibandar.com
রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাধারণ নির্বাচনকে ‘সর্বশ্রেষ্ঠ ও ঐতিহাসিক’ করতে চায় সরকার দেশে এইচএমপি ভাইরাস শনাক্ত ক্লিনিক থেকেই দেশবাসীর কথা জানতে চাইলেন খালেদা জিয়া অন্তর্বর্তী সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে খর্ব করেনি: প্রেস সচিব চলচ্চিত্র শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে সহযোগিতা করবে সরকার: উপদেষ্টা নাহিদ এবার টিউলিপকে বরখাস্তের আহ্বান জানালেন যুক্তরাজ্যের বিরোধী নেতা বিজিবির শক্ত অবস্থানে ভারত বেড়া নির্মাণ বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে ‘নিরাপদ খাদ্য ও নির্মল বাতাসের জন্য ছাদ বাগানের বিকল্প নেই’ নির্বাচন হলে সব সংকট কেটে যাবে: মির্জা ফখরুল অন্তর্বর্তীকালীন দা‌য়িত্ব পালনে ঢাকায় ট্র্যাসি জ্যাকবসন
নদী বন্দর ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১ বার পঠিত

দুর্নীতি, সম্পদের তথ্য গোপন ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ব্যাপক চাপের মুখে পড়েছেন যুক্তরাজ্যের অর্থ ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী এবং বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগ্নি টিউলিপ রেজওয়ান সিদ্দিক। এবার তাকে মন্ত্রীত্ব থেকে বরখাস্ত করতে প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির প্রধান কেমি ব্যাডেনোচ।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, টিউলিপের দুর্নীতি নিয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মন্তব্যের পরই কনজারভেটিভ পার্টির নেতা কেমি ব্যাডেনোচ এই মন্তব্য করেন। ড. ইউনূস সানডে টাইমসকে বলেছিলেন, লন্ডনে খালা শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠদের দেওয়া সম্পত্তিতে বসবাস করার বিষয়ে টিউলিপ সিদ্দিককে ক্ষমা চাওয়া উচিত।

রোববার (১২ জানুয়ারি) বিবিসি জানায়, অর্থ ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে টিউলিপের কাজ যুক্তরাজ্যের অর্থনৈদতিক দুর্নীতি সামাল দেওয়া। কিন্তু তার বিরুদ্ধেই এখন বাংলাদেশে দুর্নীতির তদন্ত চলছে। অভিযোগ উঠেছে, টিউলিপ ও তার পরিবারের চার সদস্য ‘একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র’ থেকে প্রায় ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার আত্মসাত করেছেন।

এমন পরিস্থিতে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া পোস্টে কনজারভেটিভ পার্টির প্রধান বলেছেন, কেয়ার স্টারমার, টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার সময় এসেছে। প্রধানমন্ত্রী তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়ে নিজেকেই দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন।

ব্যাডেনোচ বলেন, সরকার যে আর্থিক সমস্যাগুলো তৈরি করেছে, তা মোকাবিলায় মনোনিবেশ করা উচিত হলেও টিউলিপ সিদ্দিক সেই কাজে মনোনিবেশের জন্য সমস্যা হয়ে উঠেছেন। এখন বাংলাদেশ সরকারও শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে টিউলিপের যোগসূত্র নিয়েও গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।

এদিকে, টিউলিপের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছে কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরাও। তারা বলেছেন, ফ্ল্যাট উপহার পাওয়ার বিষয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা দিতে না পারলে, তিনি যেন ট্রেজারি মন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন।

টোরি এমপি বব ব্ল্যাকম্যান বলেছেন, টিউলিপ সিদ্দিককে তার সম্পত্তির লেনদেনের বিষয়ে অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে ও ব্যাখ্যা করতে হবে আসলে কী ঘটেছে। যদি তিনি তা না করেন, তবে মন্ত্রী হিসেবে তিনি কাজ চালিয়ে যেতে পারেন না।

সূত্র: বিবিসি

নদী বন্দর/এসএইচ

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com