1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা - Nadibandar.com
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০২:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দেশের শ্রম আইনকে মানদণ্ডে নিয়ে যেতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা হাসিনার পতন ঘটলেও চূড়ান্ত বিজয় এখনও আসেনি : হাসনাত আবদুল্লাহ জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মূল্যস্ফীতি কমানো : অর্থ উপদেষ্টা ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা জানুয়ারিতে সড়কে নিহত ৬০৮ হাসিনা-রেহানাদের ৪ বাগানবাড়ি সৌদি, ওমান ও কাতার নিয়ে সুখবর দিলেন আসিফ নজরুল পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নদী বন্দর ঢাকা:
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ২ বার পঠিত

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তীর্ণ হওয়ার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের দক্ষতা ও প্রতিযোগী মনোভাব তৈরি করতে হবে। 

মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার বিয়াম ফাউন্ডেশন মাল্টিপারপাস হলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত ন্যাশনাল ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন কমিটির (এনটিএফসি) ৮ম সভায় সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা।

সভায় প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। 

শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, আমরা ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি গ্র্যাজুয়েট হতে যাচ্ছি। এই গ্র্যাজুয়েশনের কারণে সামনে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে আমাদের ওপর বিভিন্ন  নিয়ম মেনে চলার বাধ্যবাধকতা আসবে।

তিনি আরও বলেন, এতে আমাদের অর্থনীতিতে যে ধাক্কাটা আসবে, তা থেকে পরিত্রাণের নিয়ামক হচ্ছে সক্ষমতা বৃদ্ধি করা। এ কারণে দক্ষতার মাধ্যমে আমাদের প্রতিযোগিতা বাড়াতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।

বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ২০৩০ সাল পর্যন্ত আমাদের সময় আছে। আমি মনে করি, এটা দীর্ঘ সময়। আমি মনে করি, যদি আমরা ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তীর্ণ হই, তবে আমাদের ওয়ার্কিং গ্রুপগুলো একসঙ্গে কাজ করলে একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করা সম্ভব।

লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, আমাদের একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করে কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে। সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে, পাশাপাশি ব্যবসা সহজীকরণ করতে হবে। আমরা সমন্বয় ও সহযোগিতা বাড়াতে চাই।

সভায় নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, সচিব সেতু বিভাগ, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব ), বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান, এফবিসিসিআই আইয়ের প্রশাসক, স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, চট্রগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ)সহ কমিটির সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। 

উল্লেখ্য, ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন এগ্রিমেন্টের মূল উদ্দেশ্য বাণিজ্য উদারীকরণের স্বার্থে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্কিত বিধি-বিধান ও কর্মপদ্ধতি পর্যালোচনা করে আমদানী ও রপ্তানি পণ্যের প্রসার ও চলাচল ত্বরান্বিত করা।

ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন এগ্রিমেন্টের আওতায় গৃহীত কার্যক্রমকে ৩টি (এ, বি, সি) ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়। এ ক্যাটাগরির ২১টি কার্যক্রমের বাস্তবায়ন সংক্রান্ত নোটিফিকেশন ২০১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ডব্লিউটিও-তে পাঠানো হয়। বি ক্যাটাগরির ১৮টি কার্যক্রম বাস্তবায়নের ভিন্ন ভিন্ন সময়সীমা নির্ধারিত ছিল।

বি ক্যাটাগরি কার্যক্রমসমূহ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। বাস্তবায়ন সংক্রান্ত নোটিফিকেশন ভিন্ন ভিন্ন তারিখে ডব্লিউটিও-তে প্রেরণ করা হয়। সি ক্যাটাগরির ১৫টি কার্যক্রম বাস্তবায়নের সর্বশেষ সময়সীমা ২০৩০ সালের ৩০ জুন। ইতোমধ্যে সি ক্যাটাগরির ৫টি কার্যক্রম বাস্তবায়ন হয়েছে এবং এ সংক্রান্ত নোটিফিকেশন ডব্লিউটিও-তে পাঠানো হয়েছে। অবশিষ্ট ১০টি কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

সূত্র : বাসস। 

নদী বন্দর/এসএইচ

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com