1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
ধীরগতিতে চলছে বাঁধ নির্মাণ, বর্ষায় নদী ভাঙনের শঙ্কা - Nadibandar.com
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ‘ক্যাশিয়ার’ গ্রেপ্তার ‘ডিসেম্বরই শেষ সময়’, শনিবার যুগপৎ সঙ্গীদের সঙ্গে বসছে বিএনপি গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে ২ শিশুর মরদেহ উদ্ধার বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক ছিল সৌহার্দ্যপূর্ণ: পাকিস্তানের বিবৃতি ফের বাগযুদ্ধ: বাড়তে পারে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের টানাপোড়েন লিবিয়ায় মাফিয়াদের হাতে জিম্মি মাদারীপুরের অর্ধশত যুবক রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন বিষয়ে উভয় সংকটে বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা পেঁয়াজের ঝাঁজ বাড়াচ্ছে সিন্ডিকেট কারিগরি শিক্ষার্থীদের কফিন মিছিল, রাজপথে থাকার ঘোষণা মালয়েশিয়ায় এক দিনে বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬ বিদেশি
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১৫ বার পঠিত

নদীপাড়ে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয় ২০২২ সালের মে মাসে। সেই বছরের সেপ্টেম্বরেই কাজ শেষ হওয়া কথা ছিল। তবে এখনো সেই কাজ শেষ হয়নি। চলতি বছরেও কাজ শেষ হবে কি না তা নিয়ে সন্দীহান স্থানীয়রা।

এতে করে নদীপাড়ের মানুষদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। বাঁধের কাজ শেষ না হলে আগামী বর্ষায় প্রবল আকারে নদী ভাঙনের শঙ্কায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। ঘটনাটি মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার।

পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা যায়,  পদ্মা নদীর ভাঙন রোধে ২০২২ সালের মে মাসে লৌহজং উপজেলার খিদিড়পাড়া থেকে টঙ্গীবাড়ী দীঘিরপাড় বাজার পর্যন্ত পদ্মার তীরের ৯ দশমিক ১০ কিলোমিটার অংশে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। এতে ব্যয় ধরা হয় ৪৪৬ কোটি টাকা।

কয়েকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কয়েকটি ভাগে বাঁধ নির্মাণের কাজের দায়িত্ব পায়। তাদের মধ্যে সিগমা ইঞ্জিনিয়ারিং পায় দীঘিরপাড় অংশের এক কিলোমিটারের কাজ। ওই বছরের সেপ্টেম্বরে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তিন বছরেও কাজ শেষ হয়নি।

স্থানীয়রা জানান, কচ্ছপ গতিতে চলছে বাঁধ নির্মাণের কাজ। এতে বর্ষা মৌসুমে নদীতে বিলীন হওয়ার আশঙ্কায় দুটি বাজারসহ কয়েকশ পরিবারের বসত ঘর। ইতোমধ্যে কয়েক দফায় ঐতিহ্যবাহী হাসাইল-দিঘীরপাড় বাজারে বেশ কিছু দোকান, ফসলি জমিসহ বসতভিটা পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা শাহিন মিয়া বলেন, যেভাবে কাজ চলছে তাতে চলতি বছরেও বাঁধ নির্মাণ শেষ হবে না। এবারও ভাঙনে নিঃস্ব হবে অনেক পরিবার। তাদের তো কিছু হবে না।

মঙ্গলবার সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ভেকু দিয়ে বাঁধ নির্মাণের কাজ চলছে। সেখানে কাজ করছেন কয়েকজন শ্রমিক। তাদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলেও তারা কোম্পানির সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন।

এ বিষয়ে জেলা পাউবোর প্রকৌশলী তাওহীদুল ইসলাম বলেন, ‘ভাঙনের ফলে বাঁধের নকশায় কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। তাই নির্মাণ কাজের সময় বাড়ানো হয়। এ বছরের মধ্যেই কাজ শেষ হবে।’

নদীবন্দর/এসএম

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com