1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
কোনো দেশেই বাক-স্বাধীনতায় পরম বলতে কিছু নেই: জয় - Nadibandar.com
শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
’ কইলজ্যা কাঁপানো ৩৬ দিন’ শিরোনামে শনিবার দৃশ্যমাধ্যম সমাজের দিনব্যাপী কর্মসূচি জুলাই আন্দোলন: পালিয়ে থাকতে হয়েছিল ‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গায়িকাকে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী কর্মী নিয়োগে প্রতারণা, সতর্কতা ছাত্রীরা রাত ১০টার মধ্যে হলে না ঢুকলে আসন বাতিল: সহকারী প্রক্টর ছাত্রদলের সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ৬ নির্দেশনা আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা শঙ্কা নেই: ডিএমপি শুল্কের হার কমিয়ে ২০ শতাংশে আনা রপ্তানি খাতের জন্য ‘সন্তোষজনক অবস্থা’ ভর্তির ফরমে মিথ্যা তথ্য, বেনজীরের ‘ডক্টরেট’ ডিগ্রি স্থগিত ‘ইভিএমের মতো পিআর পদ্ধতিকেও প্রত্যাখ্যান করবে জনগণ’ ৩২ ঘণ্টা পর পুলিশের লাঠিচার্জে শাহবাগ মোড় ছাড়লেন অবরোধকারীরা
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ১৬১ বার পঠিত

বিশ্বের কোনো দেশেই বাক-স্বাধীনতায় পরম বা অসীম বলতে কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। দেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ইউরোপের অন্যান্য দেশের বিদ্যমান আইনের অনুকরণেই করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ‘কারও ক্ষতি করার অধিকার আপনার নেই।’

বৃহস্পতিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে জয় এসব কথা বলেন। বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সমালোচনা বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, ফ্রান্সে অনলাইনে এক পোস্টের মাধ্যমে আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রধান সারির এক রাজনৈতিক নেতাকে বিচারের সম্মুখীন করা হয়েছে। আমরা ফ্রান্স ও জার্মানির মতো (যেখানে হেট স্পিচ, হলোকাস্ট ডিনায়েল নিষিদ্ধ) ইউরোপীয় দেশের আদলে আমাদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন তৈরি করেছি।

তিনি বলেন, যারা আমাদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে অভিযোগ করে আসছেন, তাদের উচিত পশ্চিমা প্রভুদের কাছে কান্নাকাটি বন্ধ করা। কারণ সেই বেশির ভাগ পশ্চিমা প্রভুর দেশে একই ধরনের আইন রয়েছে।

পোস্টে তিনি বিবিসির একটি প্রতিবেদনের লিংক শেয়ার করেন। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জিহাদি গ্রুপ ইসলামিক স্টেটের হত্যাযজ্ঞের ছবি পোস্ট করায় সম্প্রতি ফ্রান্সের কট্টর ডানপন্থি নেতা মারিন লু পেনকে বিচারের সম্মুখীন করা হয়েছে। হেট স্পিচ সংক্রান্ত আইন ভাঙার অভিযোগ আনা হয়েছে তার বিরুদ্ধে। যদিও আদালতে উপস্থিত হয়ে বিচার প্রক্রিয়াকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে সমালোচনা করেছেন তিনি।

বিবিসির প্রতিবেদনটিতে আরো বলা হয়, ২০২২ সালে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লু পেনকে ডানপন্থি দল দ্য ন্যাশনাল র‌্যালির একজন সম্ভাবনাময় প্রার্থী ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিবেচনা করা হচ্ছে।

নদী বন্দর / জিকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com