টানা বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে আসা পহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের নিম্নাঞ্চল ব্যাপকভাবে প্লাবিত হয়েছে। এতে সুনামগঞ্জ সদর, বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। বন্যার পানিতে অনেক রাস্তাঘাট
বৃষ্টির পানি ও উজানে ভারত হতে নেমে আসা ঢলের পানিতে সীমান্তঘেঁষা পুনর্ভবা নদীর পানি হঠাৎ বৃদ্ধি পাওয়ায় সাপাহার উপজেলার পুড়ইল বিল এলাকার কৃষকদের শত শত বিঘা জমির বোরো ধান এখন
সিলেটের বিভিন্ন উপজেলায় সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। সীমান্তবর্তী কানাইঘাটে সুরমা নদীর পানি সামান্য হ্রাস পেলেও সিলেট পয়েন্টে অল্প বেড়েছে। জকিগঞ্জে নতুন করে কুশিয়ারা নদীর বড়চালিয়া, সুপ্রাকান্তি ও রারাই গ্রামে
বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। কিছু উঁচু জমির ফসলও ডুবেছে। রবিবার বৃষ্টি মাখা রোদ ছিল। সুনামগঞ্জের তিনটি ও সিলেটের পাঁচ উপজেলা প্লাবিত হয়েছে।
দেশের বিভিন্ন স্থানে গত কয়েক দিনে ঝড়-বৃষ্টিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বগুড়ার শেরপুরে অন্তত এক হাজার ৬৫০ হেক্টর জমির ধানের ক্ষতি হয়েছে। নওগাঁর বদলগাছীতে কেটে রাখা ধান ভিজে পচে যাচ্ছে।
দেশের সব নদ-নদীর পানি বাড়ছে। তবে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের (সিলেট অঞ্চল) নদীগুলোর পানি দ্রুত বাড়ছে। এরইমধ্যে সুরমা নদীর পানি সিলেটের কানাইঘাট স্টেশনে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। এতে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। শনিবার