৮ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট। সাকিব আল হাসানের ফরচুন বরিশালের সামনে বলা যায় প্লে অফের হাতছানি। অন্যদিকে ৯ ম্যাচ শেষে ঢাকা ডমিনেটর্সের পয়েন্ট কেবল চার। শেষ চারে ওঠার মত অবস্থা আর
শেষ ওভারে দরকার ছিল ১৭। অফস্পিনার মোসাদ্দেক হোসেনের হাতে বল তুলে দেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স অধিনায়ক ইমরুল কায়েস। খুলনা টাইগার্সের আশা তখনও বেঁচে ছিল। হার্ডহিটার ইয়াসির আলি রাব্বি যে ছিলেন উইকেটে।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ঠিক যেমন হওয়া প্রয়োজন ঠিক তেমনই এক ম্যাচ উপহার দিয়েছে বিপিএলের দুই টেবিল টপার ফরচুন বরিশাল এবং সিলেট স্ট্রাইকার্স। যেখানে রান হয়েছে, উইকেট পড়েছে এমনকি জয় নির্ধারণ হয়েছে
শুরুতেই ৩ উইকেট হারিয়ে দারুণ বিপদে পড়েছিলো সিলেট স্ট্রাইকার্স। কিন্তু নাজমুল হোসেন শান্তর ব্যাট যখন অশান্ত হয়ে উঠলো, সঙ্গে জ্বলে উঠলেন বিদেশি ক্রিকেটার টম মুরস, সঙ্গে সঙ্গে ম্যাচের চিত্র বদলে
লক্ষ্য ছিল বেশ চ্যালেঞ্জিং, ১৮০ রানের। শুভাগতহোম চৌধুরী লড়লেন, তবে বাকিরা তেমন সুবিধা করতে পারলেন না। আফিফ হোসেন তো অসুস্থতার কারণে ব্যাটিংয়েই নামতে পারলেন না। নুরুল হাসান সোহানের রংপুর রাইডার্সের
লিভারপুল কোচ জার্গেন ক্লপের ১০০০তম ম্যাচ শিষ্যরা স্মরণীয় করে রাখতে পারলেন না। আগের দুই ম্যাচে হারের পর এবারও জয়ের দেখা পেলো না অলরেডরা। শনিবার রাতে ঘরের মাঠ অ্যানফিল্ডে চেলসির সঙ্গে