পদ্মা নদীর পানি বাড়তে শুরু করায় ভাঙন দেখা দিয়েছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায়। গত এক সপ্তাহের ভাঙনে ৭ নম্বর ঘাট এলাকায় প্রায় ২০০ মিটার এলাকা নদীগর্ভে বিলিন হয়েছে। ভাঙন
টানা বৃষ্টি ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ২৪৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই সঙ্গে বেড়েছে মহারশি, সোমেশ্বরী, ভোগাই, মৃগী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র
ভারতে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪ গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন নদী পাড়ে বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন)
লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে সৃষ্ট স্রোতে নদীর তীররক্ষা বাঁধের কয়েকটি স্থানে ধস দেখা দিয়েছে। সোমবার (২৭ মে) রিমালের তাণ্ডবে উপজেলার বড়খেরী এলাকায় মেঘনার তীররক্ষা বাঁধে এ ধস নামে। এছাড়া
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে তিতাস ও মেঘনা নদীতে বেড়েছে পানি। এছাড়া ঘূর্ণিঝড়ের ফলে রোববার (২৬ মে) থেকে আশুগঞ্জ বন্দর থেকে সবধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বন্ধ রয়েছে পণ্য লোড-আনলোড। এখন পর্যন্ত
কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলা দিয়ে বয়ে যাওয়া ব্রহ্মপুত্র নদে অসময়ের ভাঙনে দিশেহারা পাড়ের বাসিন্দারা। ক্রমে ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করায় তা রোধ করা যাচ্ছে না। স্রোত অনেক কম থাকলেও ভাঙন দেখে