দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে চলমান বন্যা ভয়াবহ রূপ লাভ করেছে চার কারণে। ২০০ বছরের মধ্যে রেকর্ডভাঙা বৃষ্টি হয়েছে এবারে আপার মেঘনা ও বরাক অববাহিকায়। ওই পানি ধারণের মতো অবস্থা নেই হাওড়ে। ৩২
লালমনিরহাটে নিজ ঘরে ফিরতে না পারা বানভাসি মানুষের জীবন কাটছে ভাসমান অবস্থায়। এখনও ডুবে আছে তাদের ঘর-বাড়ি। তাই আশ্রয় হয়েছে নৌকা, কলাগাছের ভেলা, অন্যের বাড়ি এবং ওয়াপদা বাঁধের উপর। কাটছে
টানা কয়েকদিনের বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে ফের বাড়ছে নদ নদীর পানি। এরই মধ্যে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের হাজীপাড়া ও মল্লিকপুরের বেশ কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এছাড়া
লালমনিরহাটে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার পর বুধবার রাত থেকে কমতে শুরু করেছে তিস্তা, সানিয়াজান ও ধরলা নদীর পানি। তবে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ ভাঙন। পানিবন্দি পরিবারগুলোর দুর্ভোগ বেড়েছে। শুকনো খাবার
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বুধবার (২৯ জুন) নীলফামারীর ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি
বন্যাদুর্গত আসামের চিত্র আরও স্পষ্ট হচ্ছে। ভারতের উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যটিতে বন্যায় আরও আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বন্যা-ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১৩৪ জনে। বন্যার কারণে বিপর্যস্ত ২১ লাখের বেশি