কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অন্তত ১৫ হাজার পরিবার। এসব এলাকার সড়ক তলিয়ে থাকায় ভেঙে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা।
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে দ্বিতীয়বারের মতো সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এরইমধ্যে ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে তাহিরপুর, দোয়ারাবাজার ও ছাতক উপজেলার গ্রামীণ সড়ক, ঘরবাড়ি ও ফসিল জমি। সেইসঙ্গে
পদ্মা নদীর পানি বাড়তে শুরু করায় ভাঙন দেখা দিয়েছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায়। গত এক সপ্তাহের ভাঙনে ৭ নম্বর ঘাট এলাকায় প্রায় ২০০ মিটার এলাকা নদীগর্ভে বিলিন হয়েছে। ভাঙন
গত কয়েক দিনের অবিরাম ভারী বর্ষণ এবং সীমান্তবর্তী ভারতের মেঘালয় ও আসামের পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে শেরপুরের ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা
রংপুরের কাউনিয়া উপজেলায় তিস্তা নদীর পানি আবারও বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। গঙ্গাচড়ায় ও পীরগাছায়ও তিস্তার পানি বাড়ছে। উজানের ঢল আর টানা বৃষ্টির কারণে কয়দিন আগে তিস্তা নদীতে পানি বেড়ে বন্যা পরিস্থিতি
টানা বৃষ্টি ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ২৪৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই সঙ্গে বেড়েছে মহারশি, সোমেশ্বরী, ভোগাই, মৃগী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র