তিস্তা নদী, এক দুঃখের নাম। ভারতীয় বাঁধের জেরে শুষ্ক মৌসুমে এ নদীতে থাকে না পানি। আর বর্ষায় থাকে মাত্রাতিরক্ত পানি। এতে করে দেখা দেয় বন্যার। পাশাপাশি ভাঙন তো রয়েছে। তিস্তা
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার কোটাকোল ইউনিয়নের তিন গ্রামে প্রবেশের একমাত্র রাস্তাটি মধুমতি নদীর ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। এতে গ্রামে প্রবেশের রাস্তা না থাকায় কমপক্ষে ১০ হাজার মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। ভাঙন
উত্তরবঙ্গে কৃষি উপকরণ ও জ্বালানি সরবরাহের এক সময়কার প্রাণকেন্দ্র বাঘাবাড়ী নদীবন্দর এখন নাব্য সংকট ও পর্যাপ্ত সুবিধার অভাবে প্রায় অকার্যকর হয়ে পড়ছে। আশির দশকে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় নির্মিত হয় নদী
কক্সবাজরের রামুতে বাঁকখালী নদীর ভাঙনে তীরবর্তী একটি গ্রাম বিলীনের উপক্রম হয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে নদী তীরের ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে সামনের বর্ষায় সাত শতাধিক বসতবাড়ি, শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের তিস্তা নদীর ভাঙনে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে কয়েকশ পরিবার। কানি-চরিতাবাড়ি, লখিয়ারপাড়া, পাড়াসাদুয়া, চর-মাদারীপাড়া ও বোয়ালীর চরসহ বিস্তীর্ণ এলাকায় তিন শতাধিক পরিবারের বসতভিটা, ফসলি জমি, রাস্তাঘাট এবং
পদ্মা নদীর পানি কমে স্রোত বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাঙন দেখা দিয়েছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের মুন্সী বাজার কাউলজানি এলাকায়। গত কয়েকদিনের ভাঙনে বিলীন হয়েছে ওই এলাকার বেশ কয়েকটি বসতবাড়িসহ প্রায়