ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে সুন্দরবন উপকূলসহ মোংলায় ১০ নম্বর বিপৎসংকেত বহাল রয়েছে। এরইমধ্যে বৃষ্টিসহ দমকা বাতাস বইতে শুরু করেছে। জলোচ্ছ্বাসে পানি বেড়ে তলিয়ে গেছে পুরো সুন্দরবন। পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের করমজল বন্যপ্রাণী
সাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’-এ পরিণত হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৯ নম্বর
কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার পথে ৪৫ পর্যটক নিয়ে বঙ্গোপসাগরের একটি ডুবোচরে আটকা পড়েছে এমভি গ্রীন লাইন-১ নামে একটি জাহাজ। রোববার (১০ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে বঙ্গোপসাগরের শাহপরীর দ্বীপ
টানা বৃষ্টিতে মোংলা পৌর শহরসহ উপজেলা বিভিন্ন ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়ী। কর্মহীন হয়ে পড়েছেন দিনমজুর ও শ্রমিক-কর্মচারীরা। রাস্তা ও ঘরে পানি উঠায় চরম দুর্ভোগে
সরকারি টানা তিন দিনের ছুটি এবং সপ্তাহব্যাপী পর্যটনমেলা ও বিচ কার্নিভাল ঘিরে কক্সবাজারে প্রচুর সংখ্যক পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। হোটেল-মোটেলের ৯০ শতাংশ কক্ষ বুকিং থাকায় অনন্ত লক্ষাধিক পর্যটক অবস্থান করছে। এতে
উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপে সাগর উত্তাল হওয়ায় নিরাপদ আশ্রয়ে তীরে ফিরছে মাছ ধরার শত শত ট্রলার। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) পটুয়াখালীর বড় দুটি মৎস্য বন্দর আলীপুর ও মহিপুর ঘাটে