শীত কমে শৈত্যপ্রবাহ দূর হয়েছে। এ অবস্থায় তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। যদিও এখনো দেশের দুটি স্থানে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে তাপমাত্রা বিরাজ করছে, তবে তা বিচ্ছিন্নভাবে
চুয়াডাঙ্গায় তিন দিনের ব্যবধানে আবারও প্রকৃতিতে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রায় প্রতিদিনই সন্ধ্যা থেকে দুপুর পর্যন্ত
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন ৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। একই সঙ্গে পৌষের হাড় কাঁপানো শীতে কাঁপছে মানুষ। বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) সকালে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রকিবুল
রাজশাহীতে শুরু হয়েছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। ঘন কুয়াশার পাশাপাশি হিমেল বাতাসও বইছে। এতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মৃদু শৈত্যপ্রবাহের পর গত দুদিন তাপমাত্রা বাড়লেও বুধবার (১১ জানুয়ারি) জেলায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
যশোরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কনকনে শীতে বিপর্যস্ত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এ জেলার জনজীবন। যশোর বিমান বাহিনীর আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য মতে, যশোরে আজ (বৃহস্পতিবার) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে ৯
ঘন কুয়াশার সঙ্গে কনকনে শীত ও হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তরের জনজীবন। গত এক সপ্তাহ থেকে শীতের হানায় কাবু হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের দরিদ্র ও ছিন্নমূল জনগোষ্ঠী। আকাশ ভেঙে