স্থল গভীর নিম্নচাপ ধীরে ধীরে দুর্বল হলেও এর প্রভাবে এখনো দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়-বৃষ্টি বয়ে যাচ্ছে। কোথাও কোথাও ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে। তাই সব নদীবন্দরে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে নোয়াখালীতে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। জেলায় চলতি মৌসুমে একদিনে এটি সর্বোচ্চ বৃষ্টির রেকর্ড। এতে উপকূলীয় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর ও চরহাজারী
গভীর নিম্নচাপটি কিছুটা দুর্বল হয়ে স্থল নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। যা এখন টাঙ্গাইল ও আশপাশের এলাকায় অবস্থান করছে। তবে এখনও সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত বহাল রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করে উত্তর দিকে অগ্রসর হয়েছে। এর ফলে উপকূলীয় এলাকাগুলোতে প্রবল দমকা হাওয়া ও অমাবস্যাজনিত বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ মে)
ভারী বৃষ্টিতে দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্ব এবং পূর্ব-মধ্যাঞ্চলের ১১ জেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপটি স্থলভাগে উঠে এসেছে। ফলে রাতভর ৪৫ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে সারাদেশে। এরপর ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে যাবে। ঝড়ের আশঙ্কায় দেশের সব নদীবন্দরে তোলা হয়েছে