দেশে করোনার সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। এরপর থেকে ঘরবন্দি দিন চলতে থাকে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ পৌরসভার কাশিপুর গ্রামের শিক্ষক হাফিজুর রহমান মাসুদের। ঘরবন্দি হয়ে একসময় হাঁফিয়ে ওঠেন
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় মালচিং পদ্ধতিতে মৌসুম ছাড়া বারি-১ ও বারি-২ জাতের উদ্ভাবিত তরমুজ চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছে কুমিরমারা গ্রামের তিন তরমুজ চাষি। সরল জমিতে তৈরি করেন মাচা। সেই মাচায়
মাগুরা জেলায় দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে আগাম জাতের সবজির আবাদ। অন্যান্য মৌসুমের তুলনায় বর্ষা মৌসুমে সবজির চাষ কম থাকায় কৃষক তুলনামূলক বেশি দাম পেয়ে থাকেন কৃষকরা। বর্ষা মৌসুমে তুলনামূলক উঁচু
গ্রীষ্মকালীন ফেলন ডাল চাষ করে সফলতা অর্জন করেছে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার বঙ্গবন্ধু দারিদ্র্য বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বাপার্ড)। এই ফেলন ডাল সাধারণত শীতকালে পটুয়াখালী, বরগুনা, ভোলা, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালীসহ দেশের
সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গ্রিন মাল্টা চাষ শুরু হয়েছে। লাভবান হওয়ায় মাল্টা চাষে আগ্রহ বেড়েছে চাষিদের। বর্তমানে ঐ উপজেলায় মাল্টা চাষ করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন তিন চাষি। মাল্টা বিক্রি
মাচায় তরমুজ চাষ করে সফলতার মুখ দেখেছেন উপকূলীয় বরগুনার কৃষক আবদুল মান্নান। অসময়ে তরমুজ চাষ করে দ্বিগুণ লাভের কথা ভাবছেন তিনি। তার মাচায় এমন তরমুজ চাষ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেকেই