ডাগআউটের সামনে পতাকা নিয়ে প্রস্তুত হয়েই ছিল একাদশের বাইরে থাকা বাকি ক্রিকেটাররা। গ্যালারিতেও হাজার পাঁচেক দর্শকের উল্লাস দেখে মনে হচ্ছিলো ম্যাচটা বুঝি মিরপুরেই অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তারাও প্রস্তুত ক্রিকেটারদের বিজয়ী ল্যাপ
নিউজিল্যান্ডের বিরূপ কন্ডিশনে খেলা। ওয়ানডেতে সবশেষ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সও ছিল যাচ্ছেতাই। তার ওপর আবার এই সিরিজে নেই অধিনায়ক ও বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। তবে অনেকটা অগোছালো দল নিয়েও নিউজিল্যান্ড
ব্যাটাররা ভালো পুঁজি এনে দিতে পারেননি। ঢাকা টেস্টে নিউজিল্যান্ডের সামনে তাই মাত্র ১৩৭ ছুঁড়ে দিতে পেরেছিল বাংলাদেশ। বোলাররা চেষ্টা করেছেন। ৬৯ রানে ৬ উইকেট তুলে নিয়েছিলেন কিউইদের। কিন্তু শেষ রক্ষা
দুই ম্যাচ সিরিজের শেষ টেস্টের প্রথম ইনিংসের শুরুতেই চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছে বাংলাদেশ। স্যান্টার-প্যাটেলের ঘূর্ণিতে প্রথম সেশনে ১৮ রান তুলতেই চলে গেছে ৪ উইকেট। দ্বিতীয় সেশনে ৪০ রান করতে গেছে
ঘরের মাঠে কিউইদের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টেস্ট জয়ের কৃতিত্ব অর্জন করলো বাংলাদেশ। বাংলাদেশের দেওয়া ৩৩২ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ১৮১ রানে অলআউট হয় নিউ জিল্যান্ড। নাজমুল হোসেন শান্তর অভিষেক নেতৃত্বের ম্যাচে বাংলাদেশ
প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের পুঁজি খুব বড় নয়, ৩১০ রানের। তবে এই মাঝারিমানের সংগ্রহ নিয়েই সিলেট টেস্টে লিডের সম্ভাবনা তৈরি করে ফেলেছে টাইগাররা। এক কেন উইলিয়ামসন ছাড়া যে কিউই ব্যাটারদের কাউকেই