বৃষ্টিপাত কমায় দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদ-নদীর পানি কমছিলো গত কিছুদিন ধরে। তবে জুলাইয়ের প্রথম দিকে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার নদীর পানি বেড়ে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। বাংলাদেশ পানি
উজানের ঢল আর ভারী বৃষ্টিপাতে আবারও তিস্তার পানি বাড়ছে। তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পানি। এতে তিস্তা নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করায় বন্যার আশঙ্কা
ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলের রক্ষাকবচ বেড়িবাঁধ ভেঙে নদীর পানিতে প্লাবিত হয়েছে হাজার হাজার মানুষের বসতঘর। বেড়িবাঁধ নির্মাণে অনিয়ম ও যথাযথভাবে তা রক্ষণাবেক্ষণ না করায় দুর্যোগে বিভিন্ন সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এসব উপকূলের বাসিন্দারা।
বিগত কয়েক দিনের বৃষ্টি এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এদিকে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে দেখা দিয়েছে বন্যা পরিস্থিতি। এরই মধ্যে তলিয়ে গেছে সাত উপজেলার নিম্নাঞ্চল। এমনকি পাহাড়ি ঢলের পানিতে প্লাবিত হয়েছে পৌর শহরের বিভিন্ন এলাকা। ফলে বলা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে কাউনিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার ১৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে নদীর ভাঙন তীব্র হয়েছে। ভাঙনের কবলে পড়ে ঘরবাড়ি ও