রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ঝড় ও বৃষ্টি হয়েছে। এতে করে গত কয়েকদিনের ভ্যাপসা গরম থেকে কিছুটা হলেও স্বস্তি পেয়েছে নগরবাসী। শনিবার (২১ মে) ভোর পৌনে ৬টার দিকে ঢাকায় কালবৈশাখী ঝড়
বাড়ির পাশে ক্ষেত থেকে বাদাম তুলতে গিয়ে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তিন স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছে আরো আটজন। তাদের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। নিহত ও
টানা বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে আসা পহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের নিম্নাঞ্চল ব্যাপকভাবে প্লাবিত হয়েছে। এতে সুনামগঞ্জ সদর, বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। বন্যার পানিতে অনেক রাস্তাঘাট
বৃষ্টির পানি ও উজানে ভারত হতে নেমে আসা ঢলের পানিতে সীমান্তঘেঁষা পুনর্ভবা নদীর পানি হঠাৎ বৃদ্ধি পাওয়ায় সাপাহার উপজেলার পুড়ইল বিল এলাকার কৃষকদের শত শত বিঘা জমির বোরো ধান এখন
সিলেটের বিভিন্ন উপজেলায় সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। সীমান্তবর্তী কানাইঘাটে সুরমা নদীর পানি সামান্য হ্রাস পেলেও সিলেট পয়েন্টে অল্প বেড়েছে। জকিগঞ্জে নতুন করে কুশিয়ারা নদীর বড়চালিয়া, সুপ্রাকান্তি ও রারাই গ্রামে
বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। কিছু উঁচু জমির ফসলও ডুবেছে। রবিবার বৃষ্টি মাখা রোদ ছিল। সুনামগঞ্জের তিনটি ও সিলেটের পাঁচ উপজেলা প্লাবিত হয়েছে।