ভোলায় র্দীঘদিন ধরে আউশ ধনের চাষ করে তেমন সফলতা না পেলেও এবার সফলতার মুখ দেখছেন কৃষকরা। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগীতায় ব্রি হাইব্রিড ৭ জাতের আউশ ধান করে সফল ভোলার
সবুজ পরিবেশ গড়তে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছেন তালার বৃক্ষপ্রেমী কোহিনুর ইসলাম শেখ। তিনি প্রায় ৩৬ বছর যাবৎ বৃক্ষ রোপণ করে যাচ্ছেন। তালার আটারই গ্রামের কোহিনুর ইসলাম শেখ (৪৮) নিজ এলাকায় প্রথমে
বাণিজ্যিকভাবে আনার চাষে শতভাগ সাফলতা পেয়েছেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার রাঙ্গিয়ারপোতা গ্রামের মোকাররম হোসেন। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় তার আনার বাগানে বিপুল পরিমাণ ফল এসেছে। তার এই সফলতা দেখে অনেক
যে কোনো ফল সংরক্ষণে ফ্রুট ব্যাগিং একটি ভালো পদ্ধতি। ফ্রুট ব্যাগিং করা হলে ফলে যেমন ছত্রাক ও পোকামাকড় আক্রমণ করতে পারে না। আম পোকা মাকড়ের আক্রমণ থেকে রক্ষায় কীটনাশকের প্রয়োজন
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার বঙ্গবন্ধু দারিদ্র্য বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমির (বাপার্ড) প্রদর্শনী প্লটে ধরেছে গোল্ডেন ক্রাউন জাতের মারোমাসি তরমুজ। বাপার্ডে কৃষি, মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ বিভাগের আওতার সমন্বিত কৃষি কার্যক্রমের অংশ
ব্রি হাইব্রিড-৭ জাতের আউশ ধানে রেকর্ড ফলন হয়েছে। ক্রপ কাটিংয়ে বিঘায় ফলন পাওয়া গেছে ২৩ মণ। যা আউশ মৌসুমের অন্য যেকোনো জাতের চেয়ে অনেক বেশি। গতকাল বুধবার ভোলা জেলার রাজাপুর