মহামারি করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ায় দেশে সর্বাত্মক লকডাউন জারি করেছে সরকার। এমতাবস্থায় আমদানি পণ্য নিয়ে বেনাপোল বন্দরে আসা ভারতীয় ট্রাকচালকরা পড়েছেন বিপাকে। দোকানপাট, হোটেল-রেস্তোরাঁ খোলা না থাকায় টাকা থাকলেও খাবার
ভারত থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে সোমবার সকালে ৮টি ট্রাকে করে ১৩০ মেট্রিক টন বিস্ফোরক দ্রব্য আমদানি করা দিনাজপুরের মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান। যার মূল্য দেড় কোটি
বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটিতে বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দরে বন্ধ রয়েছে আমদানি-রফতানি। তবে ছাড়পত্র নেয়া আটকে পড়া পাসপোর্টধারী যাত্রীরা নিজ নিজ দেশে ফিরতে পারবেন। বুধবার (২৬ মে) সকাল থেকে দু’দেশের মধ্যে বন্ধ রয়েছে বাণিজ্য।
বেনাপোল বন্দর দিয়ে আজ মঙ্গলবার বিকেলে দ্বিতীয় চালানে করোনা প্রতিরোধী ইনজেকশন, ক্যাপসুল, হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ ১৮ প্রকারের ওষুধ বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে হস্তান্তর করা হয়। শুভেচ্ছা উপহার হিসেবে বাংলাদেশ সরকার ভারতকে
ভারত ফেরত যাত্রী ও ট্রাক ড্রাইভারদের সেবা দিতে গিয়ে স্বাস্থ্যসেবী,ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা ও স্থানীয়রা যাতে করোনা সংক্রমিত না হয় সে বিষয়ে নিশ্চিত করতে জিরো পয়েন্ট, হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোষ্ট, আবাসিক হোটেল, স্থলবন্দর
ভারতে আটকে থাকা বাংলাদেশী যাত্রিদের দেশে ফেরার সময় সীমান্তের পার্শ্বে উপজেলা প্রশাসনের অস্থায়ী শেড নির্মাণে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষি বাহিনী বিএসএফ বাঁধা দেওয়ার প্রতিবাদে হিলি বন্দর দিয়ে গতকাল রবিবার বিকেল সাড়ে