পটুয়াখালীর তেঁতুলিয়া নদীর অব্যাহত ভাঙনে দশমিনা উপজেলার প্রায় কয়েকশ পরিবার ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় পাড়ি জমিয়েছেন। ক্রমাগত এই ভাঙনে প্রায় পাচ হাজার একর ফসলি জমি, ১১ কিলোমিটার
ভোলায় এ মৌসুমে তরমুজের বাম্পার ফলনের পরও শেষ মুহূর্তে লকডাউনের কারণে হতাশ কৃষক ও বেপারিরা। মৌসুমের শুরুতে তরমুজ ক্ষেতে ঢাকা-চট্টগ্রামের বেপারিদের উপচেপড়া ভিড় থাকলেও এখন নেই একেবারেই। ফলে শেষ মুহূর্তে
এ বছর খেতে পোকামাকড়ের আক্রমণ কম হওয়ায় ভোলার চরাঞ্চলে তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। এতে হাসি ফুটেছে চাষিদের মূখে। খেত থেকে তরমুজ সংগ্রহ করে বাজারে বিক্রি করার সময় লকডাউনের ঘোষণায় চিন্তিত
বোরহানউদ্দিনে এ বছর তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। আর এসব তরমুজ পুরো জেলার চাহিদা মিটিংয়ে বরিশাল, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, মাদারীপুর, চট্টগ্রাম ও খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাচ্ছে। অনুকূল পরিবেশ, রোগব্যাধি কম ও
প্রমত্তা বলেশ্বর নদের মুখ এবং শাখা কচাঁ নদী তীরবর্তী উপকূলীয় অঞ্চল পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া উপজেলার নদমুলা, ধাওয়া, ইকড়ি, চরখালী, হেতালিয়া, বোথলা, জুনিয়া, হরিনালা ও তেলিখালী ইউনিয়ন এলাকায় চলমান নির্মাণাধীন বেড়িবাঁধ এবং
ঝালকাঠি জেলায় এ বছর বাঙ্গির চাষ করা হয়েছে ৫০ হেক্টর জমিতে। এরমধ্যে জেলার সদর উপজেলায় ১০ হেক্টর, নলছিটি উপজেলায় ১৫ হেক্টর, রাজাপুরে ২০ হেক্টর ও কাঁঠালিয়ার পাঁচ হেক্টর জমিতে। সবুজ-হলুদের