1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
পর্যটনকেন্দ্র খুললেও সেন্টমার্টিন যাওয়ায় বাধা - Nadibandar.com
মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:১৯ পূর্বাহ্ন
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০২১
  • ১৩০ বার পঠিত

দীর্ঘদিন পর পর্যটন সেক্টর খুলে দেয়ার খবরে স্বস্তি বিরাজ করছে টেকনাফ-কক্সবাজারের পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মধ্যে। ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নেয়ার স্বপ্ন বুনছেন তারা।

পর্যটকদের বরণে কক্সবাজারে হিমছড়ি, ইনানী, টেকনাফ-কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ সড়কের পর্যটন স্পট, সাবরাং এক্সক্লুসিভ জোন, ন্যাচার পার্ক, টেকনাফ বার্মিজ মার্কেট, ডুলহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, মহেশখালী আদিনাথ মন্দির, রামু রাম কুট বৌদ্ধ বিহারসহ দর্শনীয় স্থানগুলোকে আকর্ষণীয় করে সাজানো হচ্ছে। পর্যটকদের স্বাগত জানাতে হোটেল-মোটেলগুলোকে সাজানো হচ্ছে নবরূপে। চলছে ধোয়া-মোছার কাজ। তবে বৈরী আবহাওয়ায় সেন্টমার্টিনে এখনো শুরু হয়নি পর্যটক বরণের প্রস্তুতি।

বুধবার টেকনাফ-কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গিয়ে দেখা যায়, দেশ-বিদেশি পর্যটকে সরগরম থাকা সৈকতে সুনসান নীরবতা। অনেকেই বদ্ধ ঘর থেকে বের হয়ে সৈকতে এলেও হতাশ হয়ে ফিরছেন। কারণ, এখনো সৈকতে কাউকে নামতে দেয়া হচ্ছে না। ১৯ আগস্টের পর স্বাস্থ্যবিধি মেনে সৈকতে আসার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে।

কক্সবাজার হোটেল-মোটেল অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ কলিম জানান, হোটেল ব্যবসানির্ভর কক্সবাজারে ২৫ হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন। আংশিকভাবে পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্র খুলে দেয়ায় সবার মাঝে আশার সঞ্চার হয়েছে। নতুনভাবে পথচলা শুরু করবে হোটেল-মোটেল কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

jagonews24

কক্সবাজার হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাসেম সিকদার বলেন, দীর্ঘদিন লকডাউন থাকায় পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারের পর্যটনশিল্পের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছেন পর্যটন এলাকার হোটেল ব্যবসায়ীরা। গত চার মাসে তাদের অন্তত ১০ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে আবার পর্যটন খুলে দেয়া সবার মুখে হাসি ফুটেছে। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে

এদিকে, বৈরী আবহাওয়ার প্রতিকূলতায় সেন্টমার্টিন নৌ-রুটে জাহাজ চলাচল বন্ধ রয়েছে। প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে এমন সিদ্ধান্ত নেয় স্থানীয় প্রশাসন। ফলে দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিনে এখনো শুরু হয়নি পর্যটন সংশ্লিষ্ট হোটেল, কটেজ সাজানো ও জাহাজ চলাচলের প্রস্তুতি।

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমেদ বলেন, এখানের পর্যটন ব্যবসা মূলত মৌসুমকেন্দ্রিক। বর্ষা মৌসুম শেষে এখানে আবার জমবে পর্যটকদের আনাগোনা।

গত বছর করোনা সংক্রমণের গোড়ার দিকে ২৬ মার্চ সাধারণ ছুটি ঘোষণা হলে বন্ধ হয়েছিল পর্যটন। এরপর সংক্রমণ কিছুটা কমে এলে গত বছরের ১৭ আগস্ট চালু হলেও চলতি বছরের ৫ এপ্রিল আবার বন্ধ হয়ে যায় পর্যটনকেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্র।

নদী বন্দর / জিকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com