এতে কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত কমেছে সব ধরনের মাছের দাম। এ অবস্থায় লোকসানে পড়ার কথা বলছেন মৎস্য চাষিরা।
প্রতিদিন ভোর থেকেই বেচা কেনায় সরব হয়ে ওঠে সান্তাহার বাইপাস আড়ৎ। আলো ফোটার সাথে বাড়তে থাকে পাইকারদের হাঁকডাক। নদী-নালা, খাল-বিল, জলাশয়ের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় দেশীয় নানা প্রজাতির মাছের সরবরাহ বেড়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩১ ডিসেম্বর) সকালে আড়তে গিয়ে দেখা যায়, কেজিপ্রতি মাছের দাম কমেছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। দাম হাতের নাগালে থাকায় সাধারণ ক্রেতারা খুশি হলেও লোকসানের আশঙ্কা করছেন মৎস্যজীবীরা।
সরবরাহ ভালো হওয়ায় বেড়েছে বেচাকেনাও। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঠান্ডা কমে আসায় বিল, জলাশয় থেকে আসছে নানা প্রজাতির মাছ।
জেলার রাণীনগর, আত্রাই ও বগুড়ার আদমদীঘি এলাকার মাছ চাষিরা সান্তাহার আড়তে আসেন মাছ বিক্রি করতে। আড়তে প্রতিদিন ৪০ থেকে ৫০ লাখ টাকার মাছ বেচাকেনা হয়।
নদী বন্দর / পিকে