1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
লবণ ও শ্রমিকের মূল্য বৃদ্ধিতে অস্বস্তিতে চামড়া ব্যবসায়ীরা - Nadibandar.com
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আইএমএফের ঋণের কিস্তিছাড় ইস্যু আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আশা গভর্নরের বৈষম্যবিরোধী মামলায় গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন অস্থিরতা কাটাতে রাজনৈতিক ঐক্য দরকার: মির্জা ফখরুল ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের পদোন্নতি সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত তিস্তা প্রকল্প নিয়ে শুধু ‘ভাসাভাসা নীতিগত’ আলোচনাই হয়: পরিকল্পনা উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা ইসি নয়, সংস্কার প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা এনসিপির আ.লীগের বিচারসহ ৮ ইস্যুতে ঐকমত্য এনসিপি ও খেলাফত মজলিস রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়নের কাছাকাছি ‘চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে চায় বাংলাদেশ’
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০২২
  • ১১৯ বার পঠিত

এবার চামড়ার দাম নিয়ে তেমন কোনো হা-হুতাশও ছিল না। তবে চামড়া সংরক্ষণের প্রধান উপকরণ লবণের দাম বৃদ্ধি, শ্রমিক সংকট ও মজুরি বাড়ায় খরচ বেশি পড়েছে।

ট্যানারি মালিকদের কাছে জেলার চামড়া ব্যবসায়ীদের গত ১০ বছরে প্রায় ১০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এ পরিমাণ টাকা বকেয়া পড়েছে চামড়ার সুদিন ফিরিয়ে আনতে সরকারিভাবে চামড়া সংগ্রহ ও সরাসরি চামড়া ব্যবসায়ীদের ঋণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

চামড়া ব্যবসায়ী আব্দুল জলিল বলেন, এ বছর প্রায় ৬০ হাজার টাকার ছাগলের চামড়া কেনা হয়েছে। প্রতিটি চামড়ার দাম ২০-৬০ টাকার মধ্যে কিনেছি কারণ ছাগলের চামড়া অল্প টাকায় বেশি পরিমাণে কেনা যায়। আর গরুর চামড়ার দাম ও পুঁজি দুটোই বেশি লাগে। ২০ টাকা দিয়ে একটি চামড়া কিনে এর সঙ্গে ১ কেজি লবণ (১৬ টাকা), শ্রমিকের মজুরি ১১ টাকা, লোড-আনলোড ৩ টাকা এবং যাচনধারী (যারা বিক্রি করে দিবেন) ১ টাকা। চামড়ার দামসহ প্রায় ৫০-৫৫ টাকা খরচ পড়ে। ঢাকায় যা সরকারি মূল্যে বিক্রি হবে প্রায় ১১০-১২০ টাকায়।

নওগাঁর চামড়া ব্যবসায়ী সাদেক হোসেন শুভ বলেন, গত বছর থেকে এ বছর চামড়ার বাজার ভালো আছে। প্রকারভেদে চামড়া ২৫০-৭০০ টাকা পর্যন্ত কেনা হয়েছে। শুধু কোরবানির সময় সরকার চামড়া ব্যবসায়িদের খোঁজখবর নেয়। বছরের অন্য সময় আমাদের কোনো খোঁজ নেওয়া হয় না।  ট্যানারি মালিকদের কাছে গত কয়েক বছরে আমার প্রায় ২০ লাখ টাকা পাওনা হয়েছে। কিন্তু আমাদের বকেয়া টাকা দেওয়া হচ্ছে না। প্রতি বছরই ধার-দেনা করে চামড়া কিনতে হয়।

চামড়া ব্যবসায়ী রাশেদুল ইসলাম ও সাইফুল ইসলাম বলেন, গত বছর ৫০ কেজি লবণের বস্তার দাম ছিল ৫০০-৫১০ টাকা। এ বছর তা বেড়ে হয়েছে ৮০০ টাকা বস্তা। এছাড়া শ্রমিকের মজুরি বেড়েছে। একরাত কাজ করিয়ে দিতে হয়েছে ২ হাজার টাকা শ্রমিক সংকট হওয়ায় মজুরি বেশি দিয়ে কাজ করে নিতে হয়েছে। তবে এ বছর চামড়ার দাম ভালো পাবেন বলে আশাবাদী তারা।

নদী বন্দর/এসএফ

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com