করোনা পরিস্থিতির মাঝেই সিলেটের পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেয়ায় ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গিয়েছে। এতে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে। পর্যটকে মুখরিত হওয়ায় সারা বছরের ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার আশার কথা শোনালেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রতিদিন শীতের কুয়াশা ভেদ করে পাহাড় আর পাথর বেয়ে আসা স্বচ্ছ পানির মিতালীর অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাইকে কাছে টানে। তাই বৈশ্বিক মহামারির মাঝেও পর্যটকরা ছুটে আসছেন ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্রে। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে মুগ্ধ তারা।
করোনা পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর পর্যটন কেন্দ্রগুলো পর্যটকদের আনাগোনায় মুখরিত হয়ে উঠেছে। এতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা প্রাণ ফিরে পেয়েছেন।
বাবা-মার সঙ্গে বেড়াতে আসা শিশুরা জানালো তার ভালো লাগার কথা। শিশুরা বলল এখানে নদী আছে, পাহাড় আছে, সুন্দর সাদা পাথর আছে এজন্য খুব ভালো লাগছে।
সাদা পাথর পর্যটন কেন্দ্রে পর্যটক বাড়ার সাথে পর্যটক পরিবহনে নৌকার ব্যবস্থাপনা নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই।
তবে, ইজারাদারের লোকেরা বলছেন এ সমস্যা সাময়িক। বলেন, শুক্রবার পর্যটক বেশি হয়, এজন্য একটু সমস্যা হয়। অন্যদিন হয় না।
গত মার্চ মাস থেকে করোনা সংক্রমণ রোধকল্পে দেশের সব ক’টি পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হয়। পাশাপাশি হোটেল, মোটেল ও রিসোর্টও বন্ধ ছিল। এতে বড় অঙ্কের ক্ষতির মধ্যে পড়েন এই শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা।
নদী বন্দর / পিকে