1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
পানির অভাবে মরে যাচ্ছে বোরো ধান - Nadibandar.com
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ০৮:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সিএমএইচের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন পাইলটের মৃত্যু উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তে নিহত ১৯, জানালো ফায়ার সার্ভিস বিমান দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান তারেক রহমানের প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মঙ্গলবার জাতীয় শোক ঘোষণা বিমান বিধ্বস্ত: নেতাকর্মীদের সর্বাত্মক সহযোগিতার আহ্বান জামায়াত আমিরের এবার রানওয়ে থেকে ছিটকে গেল এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিমান বিধ্বস্তে আহতদের চিকিৎসায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়ার নির্দেশ প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত, হতাহতদের জন্য প্রচুর রক্তের প্রয়োজন ‘একটু বলেন আমার মেয়ে কোথায় আছে’, সন্তানের খোঁজে মা উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত: জাতীয় বার্নে ২ মরদেহ, নারী ও শিশুসহ ৫০ জন চিকিৎসাধীন
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৭৭ বার পঠিত

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার আলাপুর গ্রাম এলাকায় দীর্ঘদিন যাবত বিএডিসি সেচ প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকরা বোরো ধান চাষ করে আসছেন। চলতি বোরো মৌসুমেও শতাধিক কৃষক জমিতে বিভিন্ন জাতের ধান চাষ করেছেন। কিন্তু সেচ প্রকল্পের পরিচালক আলাপুর গ্রামের সুন্দর হোসেনের ছেলে আব্দুল কাইয়ুম সময়মতো পানি সেচ না দেওয়ায় বোরো ধান চাষ করতে বিলম্ব হয়েছে কৃষকদের। তাই যেখানে এখন ধান কাটার সময় সেখানে এখনও ধানের শীষ পর্যন্ত বের হয়নি।

বুধবার (২৮ এপ্রিল) সকালে আলাপুর গ্রামাবাসীর পক্ষে মো. নুরুল আলম জামাল স্বাক্ষরিত একটি লিখিত অভিযোগ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর দায়ের করেছেন। এ সময় গ্রামের শতাধিক কৃষক উপস্থিত ছিলেন।

লিখিত অভিযোগে কৃষকরা উল্লেখ্য করেন, বোরো ধান চাষাবাদের জন্য ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে জমিতে পানি সেচ দেওয়ার কথা থাকলেও সেচ প্রকল্পের পরিচালক আব্দুল কাইয়ুম পানি দেন ফেব্রুয়ারি মাসে। আর তাতেই বোরো ধান চাষাবাদে বিলম্ব হয়েছে। বর্তমানেও জমিতে পানি না দেয়ায় ধানের জমি ফেটে যাচ্ছে এবং প্রায় ৫০ একর জমির ধান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

এদিকে এ ঘটনার খবর পেয়ে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা তোফায়েল আহমেদ সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন।

আলাপুর গ্রামের আমির আলী, রেনু মিয়া, তাহির মিয়া, সবুজ মিয়া, সহিদ মিয়া জানান, তারা জনপ্রতি গড়ে তিনশ শতক জমিতে বোরো ধান চাষ করেছেন। কৃষক প্রতি বিশ থেকে ত্রিশ হাজার টাকা খরচ গুণতে হয়েছে। এখন সময়মতো পানি না পাওয়ায় ধানের আশায় ছেড়ে দিয়েছেন।

এ ব্যাপারে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. মিনহাজুল ইসলাম বলেন, একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিএডিসি কর্তৃপক্ষকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com