1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
দুই বছর ধরে বন্ধ বন্দরের স্ক্যানার মেশিন, বাড়ছে চোরাচালান - Nadibandar.com
বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আদালতকে যে আকুতি জানালেন সাংবাদিক ফারজানা রুপা ন্যায়বিচারের স্বার্থে ভারত হাসিনাকে ফেরত পাঠাবে: টবি ক্যাডম্যান সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের নিউমার্কেট থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা সাত কলেজ থাকছে না ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে জরুরি সভায় সাত কলেজের বিষয়ে যেসব সিদ্ধান্ত এসেছে খুলনার টিকে থাকার লড়াই, টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বরিশাল ৪৪তম বিসিএসে ৯০০ প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষার সূচি প্রকাশ বিকেল ৪টার মধ্যে ৬ দাবি মানার আল্টিমেটাম দিয়েছে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা টেবিলের নিচে টাকা দেওয়ার চেয়ে বাড়তি ভ্যাট ভালো: অর্থ উপদেষ্টা আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হয়ে যেতে পারে
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৪ মে, ২০২১
  • ২১৪ বার পঠিত

বেনাপোল স্থলবন্দরে দুই বছর ধরে বন্ধ রয়েছে বাইপাস সড়কের মোবাইল স্ক্যানার মেশিনটি। কাস্টমস ও ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের দ্বন্দ্বে মেশিনটি দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় বন্দর এলাকায় চোরাচালান বাড়ছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে চীন সরকার তিন বছর আগে চারটি স্ক্যানার মেশিন অনুদান দেয় বাংলাদেশকে। ২০১৮ সালে বেনাপোল স্থলবন্দরে ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশদ্বারে একটি মেশিন বসানো হয়। অত্যাধুনিক মেশিনটি পণ্যবাহী ট্রাকে আসা রাসায়নিক, মাদক ও অস্ত্র শনাক্ত করতে সক্ষম। মেশিনটি বসানোর পর ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ফাইবার অ্যাসোসিয়েটস বিনামূল্যে ৬ মাস পরিচালনা করে। পরে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ টেন্ডারের মাধ্যমে চুক্তিতে না আসায় বন্ধ হয়ে যায় মেশিনটি।

আমদানি পণ্য বহনকারী বেনাপোল ট্রান্সপোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আজিম উদ্দিন গাজী বলেন, স্ক্যানিং মেশিনটি সচল থাকলে আমরাও নিরাপদ থাকতে পারি। বন্দর থেকে ট্রাকে অবৈধ পণ্য পরিবহন হতো না।

বেনাপোল বন্দরের আমদানি-রফতানিকারক সমিতির সহ-সভাপতি আমিনুল হক বলেন, স্ক্যানিং মেশিন দীর্ঘ দুই বছর বন্ধ থাকলেও কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। নিরাপত্তার স্বার্থে স্ক্যানিং মেশিনটা পুনরায় চালু করা জরুরি।

jagonews24

বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন বলেন, নিরাপদ বাণিজ্যের ক্ষেত্রে স্ক্যানিং মেশিনটি সচল রাখা খুব জরুরি। আশা করছি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ দ্রুত পদক্ষেপ নিবেন।

বেনাপোল বন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (প্রশাসন) আব্দুল জলিল বলেন, মেশিনটি চালু থাকলে স্বচ্ছতার দিকদিয়ে অনেকটা নিশ্চিত থাকা যায়। মেশিনটি যাতে দ্রুতি চালু করা যায় সে চেষ্টা করা হবে।

বেনাপোল কাস্টমস হাউজের অতিরিক্ত কমিশনার ড. মো. নেয়ামুল ইসলাম বলেন, স্ক্যানার পরিচালনার জন্য এখনো সরকারের বাজেট পাওয়া যায়নি। এনবিআর থেকে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

নদী বন্দর / এমকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com