বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩১ হাজার ৮০২টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকাগামী পরিবহনের সংখ্যা ছিল ১৬ হাজার ৭৭৯ আর ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী পরিবহনের সংখ্যা ছিল ১৫ হাজার ২৩টি। যা অন্যান্য স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ।
এতে রোববার (৯ মে) ভোর ৬টা থেকে সোমবার (১০ মে) ভোর ৬টা পর্যন্ত মোট টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ২০ লাখ ২৭ হাজার ৬৩০ টাকা।
বঙ্গবন্ধু পূর্ব সেতু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম ও সেতু কর্তৃপক্ষের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, এই সেতু দিয়ে পণ্যপরিবহনে নিয়োজিত যানবাহন, ট্রাক, পিকআপভ্যান, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন ব্যক্তিগত যানবাহন ছাড়াও বিপুল সংখ্যক যাত্রীবাহী বাস সেতু দিয়ে পারাপার হয়েছে। যা স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ।
অপরদিকে, সোমবার সকাল থেকেই উত্তরবঙ্গমুখী সড়কে বেড়েছে অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সড়কে যানবাহন বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে কোথাও কোথাও যানজট দেখা দিচ্ছে। থেমে থেমে চলছে গাড়ি।
সরকারি ‘বিধিনিষেধে’ দূরপাল্লার বাস বন্ধ থাকায় মালবাহী ট্রাকসহ খোলা ট্রাক, পিকআপ, মাইক্রোবাস ও ব্যক্তিগত গাড়িতে গাদাগাদি করে বাড়িতে ফিরছেন ঘরমুখো মানুষ। করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি নিয়েই বাড়ি ফিরছেন তারা।
বঙ্গবন্ধু পূর্ব সেতু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম জানান, গত কয়েকদিন যাবত এ মহাসড়কে বেড়েছে যানবাহনের চাপ। তবে এখনো স্বাভাবিক গতিতেই যানবাহন চলাচল করছে।
নদী বন্দর / জিকে