1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
মহাকাশে পানি ভালুক ও স্কুইড পাঠাচ্ছে নাসা - Nadibandar.com
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আইএমএফের ঋণের কিস্তিছাড় ইস্যু আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আশা গভর্নরের বৈষম্যবিরোধী মামলায় গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন অস্থিরতা কাটাতে রাজনৈতিক ঐক্য দরকার: মির্জা ফখরুল ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের পদোন্নতি সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত তিস্তা প্রকল্প নিয়ে শুধু ‘ভাসাভাসা নীতিগত’ আলোচনাই হয়: পরিকল্পনা উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা ইসি নয়, সংস্কার প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা এনসিপির আ.লীগের বিচারসহ ৮ ইস্যুতে ঐকমত্য এনসিপি ও খেলাফত মজলিস রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়নের কাছাকাছি ‘চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে চায় বাংলাদেশ’
নদী বন্দর ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৩ জুন, ২০২১
  • ১৭৫ বার পঠিত

পৃথিবী থেকে মহাকাশে প্রাণী পাঠাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। পাঁচ হাজার টারডিগ্রেড (পানি ভালুক) ও ১২৮টি স্কুইডের বাচ্চা মহাকাশে পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে তারা।

বিজ্ঞানীরা এই পরীক্ষার মাধ্যমে মহাকাশে জীব সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করছেন। মহাকাশে জীব নিজেকে কতটা টিকিয়ে রাখতে সক্ষম- এই পরীক্ষার ফলে তা অনেকটাই জানা যাবে বলে জানিয়েছে নাসা।

বৃহস্পতিবার (৩ জুন) ফ্যালকন ৯ রকেটে উঠবে এই টারডিগ্রেড ও স্কুইডের বাচ্চাগুলো। ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ২৯ মিনিটে যাত্রা শুরু করবে মিশন।

এরপর প্রাণীগুলোকে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন থেকে স্পেস এক্সের ২২তম কার্গো মিশনের সময় মহাকাশে পাঠানো হবে।

টারডিগ্রেড ছোট প্রাণী। কেবল এক মিলিমিটার এর দৈর্ঘ। এছাড়া এরা অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে বেঁচে থাকতে সক্ষম। এমনকি উচ্চচাপ ও তেজস্ক্রিয় ক্ষেত্রেও এরা বেঁচে থাকতে পারে।

অথচ এই ধরনের পরিস্থিতিতে বেশিরভাগ প্রাণীই বাঁচতে পারে না। বেঁচে থাকা এই আশ্চর্য শক্তির কারণে এই প্রাণীগুলোকে বিজ্ঞানীরা মহাকাশের গবেষণা চালানোর জন্য বেছে নিয়েছেন। এদের মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা নির্দিষ্ট জিনগুলি বোঝার চেষ্টা করবেন যা জীবকে চরম প্রাকৃতিক পরিবেশে টিকে থাকতে দেয়।

বিজ্ঞানীরা বোবটাইল প্রজাতির স্কুইডের বাচ্চাদের আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন পাঠাচ্ছেন। এগুলোর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তা হলো এরা অন্ধকারে নিজেদের আলোকিত করার ক্ষমতা রাখে। মাত্র তিন মিলিমিটার হয় এদের দৈর্ঘ্য। এই স্কুইডগুলোর অন্ধকারে জ্বলজ্বল করার পেছনে একটি অঙ্গ দায়ী। এগুলো প্রাণীর ভেতর থেকে আলো বিচ্ছুরিত করে।

আলো না থাকলে বায়োলুমিনসেন্ট ব্যাকটেরিয়া থেকে এরা আলোকিত হওয়ার জন্য সহায়তা গ্রহণ করে। তবে এটি অন্তর্নির্মিত নয়। বহু বছর ধরে ব্যাকটেরিয়াগুলো মহাসাগর থেকে স্কুইডের দেহে জমা হয়। গবেষকরা মহাশূন্যে যাত্রা শুরুর আগে বাচ্চা স্কুইডদের দেহে এই ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করান।

নদী বন্দর / বিএফ

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com