1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
১০ লাখ টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত - Nadibandar.com
বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ০৫:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ফের বাসে ডাকাতি, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণসহ ৪ দাবি, অসহযোগ কর্মসূচির ডাক আগামী মাসে ৩০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে রিজার্ভ: গভর্নর আন্দোলন নিয়ে নতুন বার্তা ইশরাকের তিন উপদেষ্টাকে ‘বিএনপিপন্থী’ আখ্যা, পদত্যাগ করানোর হুঁশিয়ারি নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারীর নির্বাচন ভবন ঘেরাও করে এনসিপির আন্দোলন নিয়ে ইসির প্রতিক্রিয়া অষ্টম দিনের মতো নগর ভবনে ইশরাক সমর্থকদের বিক্ষোভ গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ: মা-মেয়ের পর বাবাও না ফেরার দেশে পাকিস্তানে স্কুল বাসে ভয়াবহ হামলায় বহু হতাহত, অভিযোগের তীর ভারতের দিকে শ্রমিকের পাওনা শোধ না করলে মালিকদের জেলে যেতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১২ জুলাই, ২০২১
  • ১৩৫ বার পঠিত

ঊর্ধ্বমুখী চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে বেসরকারিভাবে ১০ লাখ টন সেদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। খাদ্যশস্যের সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ে অনলাইন মতবিনিময় সভায় কার্যবিবরণী থেকে এ তথ্য জানা গেছে। গত ১ জুলাই এই সভা হয়, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এতে সভাপতিত্ব করেন।

সভায় সিদ্ধান্ত হয়, প্রাথমিকভাবে ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্কে ১০ লাখ টন চাল বেসরকারি পর্যায়ে আমদানির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। বাজারদর স্থিতিশীল রাখার স্বার্থে খাদ্য মন্ত্রণালয় প্রয়োজনে এ পরিমাণ কমাতে-বাড়াতে পারবে।

ওই সভায় খাদ্যমন্ত্রী বলেন, মোটা চালের ব্যবহার কমে এখন চিকন চালের চাহিদা বেড়েছে। যদি বেসরকারিভাবে নন বাসমতি সিদ্ধ/আতপ সরু চাল আমদানি করা হয়, তাহলে বাজারে দাম কিছুটা নিয়ন্ত্রণ হবে।

কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এবার প্রতি মণ ধানের দাম এক হাজার ৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে কৃষক ন্যায্যমূল্য পেয়েছে কারণ একজন কৃষকের মণপ্রতি উৎপাদন খরচ ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকার বেশি হয়নি। অতএব আমদানি করলে কৃষক কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। বোরো ধান কাটার পরও চালের দাম বেড়েছে, তাই আগের ধারাবাহিকতায় সরকারি আমদানির সঙ্গে বেসরকারিভাবে চাল আমদানি করতে হবে।

সভায় চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে আমদানি শুল্ক কমিয়ে বেসরকারিভাবে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ চাল আমদানির পরামর্শ দেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

খাদ্য সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম বলেন, নীতিমালা অনুযায়ী ১০ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুদ রাখতে হয়। এক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ সংগ্রহের মাধ্যমে প্রায় ৫ লাখ টন এবং বৈদেশিক সংগ্রহের মাধ্যমে প্রায় ৫ লাখ টন সংগ্রহ হবে। যা বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য পর্যাপ্ত নয়। কৃষককে ধানের ন্যায্যমূল্য প্রদান, সেই সঙ্গে বাজার নিয়ন্ত্রণে বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি প্রয়োজন।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মেজবাহুল ইসলাম বলেন, ‘কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর ও বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী বোরো ধান ২ কোটি ৮ লাখ টন হওয়ার পরও দেখা যাচ্ছে চালের দাম বেশি। চালের দাম বৃদ্ধির কারণ জানতে হলে হিউম্যান খাতে খাদ্যশস্য ও নন-হিউম্যান খাদ্যশস্যের প্রকৃত চাহিদার পরিমাণ কত তা জানতে হবে।’

নদী বন্দর / জিকে

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com