1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
নিবন্ধন জটিলতায় টিকার অপেক্ষায় পদ্মা সেতুর ২ হাজার শ্রমিক - Nadibandar.com
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
হাদির শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে যা জানা গেল ভোটের ওপর নির্ভর করছে আপনার আমার সবার ভবিষ্যৎ: প্রধান উপদেষ্টা ২৫ কোটি ২০ লাখ, আইপিএলের সবচেয়ে দামি বিদেশি খেলোয়ার গ্রিন ফ্যাসিস্ট-ডেভিলদের অপচেষ্টা সফল হবে না: প্রধান উপদেষ্টা ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টা: শ্যুটার ফয়সালের সহযোগী গ্রেপ্তার পতাকা হাতে ৫৪ বাংলাদেশি প্যারাট্রুপারের বিশ্বরেকর্ড স্বাধীনতা বিরোধীদের চেষ্টা নস্যাৎ করে দেশের মানুষ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিজয় দিব‌সের শুভেচ্ছা জানা‌লো যুক্তরাষ্ট্র-ভারত-চীন বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা সর্বসাধারণের শ্রদ্ধার জন্য খুলে দেওয়া হলো স্মৃতিসৌধ
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০২১
  • ২৭৭ বার পঠিত

পদ্মা সেতু প্রকল্পে বর্তমানে কর্মরত রয়েছেন প্রায় ৫ হাজার দেশি-বিদেশি শ্রমিক-কর্মচারী। এদের মধ্যে প্রায় ৩ হাজার জন করোনার টিকা গ্রহণ করলেও এখনো টিকার আওতায় আসেনি বাকি ২ হাজার শ্রমিক।

সোমবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী (মূল সেতু) দেওয়ান মো. আব্দুর কাদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী যারা ৩০ বছরের বেশি বয়সী তারা টিকা নিতে পারছেন। ফলে প্রকল্পে কর্মরত যাদের বয়স ত্রিশের বেশি তারা অধিকাংশই টিকা নিয়েছেন। তবে শ্রমিকদের মধ্যে বড় একটি অংশের বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে। তারা টিকার জন্য নিবন্ধনই করতে পারছেন না। এ কারণে তারা টিকার আওতায়ও আসছেন না। যদি নিবন্ধনের ক্ষেত্রে বয়সসীমা কমানো হয়, তবেই তারা টিকার আওতায় আসবেন।

তিনি আরও জানান, গত শনিবার মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সেতু এলাকা পরিদর্শনে এসে দ্রুত শ্রমিকদের টিকাদানের ব্যবস্থা করার নির্দেশনা দিয়েছেন। নতুন টিকা আসলে শ্রমিকদের জন্য ২ হাজার করে ৪ হাজার ডোজ টিকা বিশেষ ভাবে রাখার জন্য বলেছেন। সে টিকা পেলে শ্রমিকদের প্রদান করা হবে।

 

টিকা না নেয়া শ্রমিকদের জন্য সেতুর কাজে কোনো প্রভাব পড়ছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ভাইরাস কখন কোন দিকে মোড় নেয় তা ঠিক বলা যায় না। আমাদের পক্ষ থেকে শতভাগ চেষ্টা করা হচ্ছে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের জন্য। ভেতরে (প্রকল্প এলাকায়) শ্রমিকরা লকডাউনের মতো অবস্থায় থাকে। প্রতিদিন কাজে প্রবেশের সময় শ্রমিকদের তাপমাত্রা মাপা ও লক্ষণ দেখা হয়। কোনো শ্রমিক-কর্মচারী যদি ছুটিতে যায় তারা ফিরে আসলে নিয়ম অনুযায়ী ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকার পর কাজে যোগ দিতে পারে। এর মধ্যে দুই শ্রমিকের করোনা পজিটিভ হয়েছিল। তাদের চিকিৎসার পর নেগেটিভ আসলে পরবর্তীতে কাজে যোগদান করানো হয়। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই শ্রমিকরা কাজে অংশ নিচ্ছে।

নদী বন্দর / পিকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com