1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
পদ্মার ভাঙনে ডুবল ১২৬ রোড স্ল্যাব-১৯২ রেলওয়ে স্ট্রিনজার, অভিযান পরিত্যক্ত - Nadibandar.com
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৫০ বার পঠিত

পদ্মা সেতুর কাজে লুক্সেমবার্গ থেকে বানিয়ে আনা স্ল্যাবগুলো দেশে পৌঁছবে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে। ফ্যাব্রিকেশান, রং করাসহ সব কাজ শেষ করে পরবর্তী দুই মাসের মধ্যে সেগুলো স্প্যানের ওপর বসিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে বলে মনে করছে সেতু কর্তৃপক্ষ। এদিকে চলতি বছরের জুলাই মাসে নদীভাঙনে তলিয়ে যাওয়া স্ল্যাবগুলো বালির নিচে চলে যাওয়ায় উদ্ধারকাজ শেষ পর্যন্ত পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছে সেতু মন্ত্রণালয়।

এ বছরের জুলাই মাসে হঠাৎ করে নদীভাঙনের কবলে পড়ে তলিয়ে যায় এখানে রাখা ১২৬টি রোড স্ল্যাব ও ১৯২টি রেলওয়ে স্ট্রিনজার। এরপর কয়েক দফা নদী থেকে সেগুলো উদ্ধারের চেষ্টা করা হয়।

সেতু কর্তৃপক্ষের কাছে থাকা তথ্য বলছে, বর্তমানে নদীর তলদেশে ২০ তেকে ৩০ ফুট বালির নিচে চাপা পড়ে গেছে স্ল্যাবগুলো। একই সময়ে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান তাদের জানিয়েছে, যেখানে গত ৭ বছরে পদ্মা নদী থেকে বালি অপসারণ হয়েছে ৯০ মিলিয়ন স্কয়ার ঘনফুট, সেখানে গত আগস্ট সেপ্টেম্বর মাসেই শুধু পদ্মায় পলি জমেছে রেকর্ড ৫০ মিলিয়ন ঘনফুট। এ অবস্থায় সম্প্রতি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে স্ল্যাবগুলোর উদ্ধারকাজ।

সেতু সচিব বেলায়েত হোসেন বলেন, সেতু সংশ্লিষ্টরা পরীক্ষা করে দেখেছে, পানিতে ডুবে যাওয়া স্ল্যাবগুলো মাটির ২০ থেকে ৩০ ফুট নিচে চলে গেছে। এগুলো উদ্ধার করে ব্রিজে ব্যবহার করা কস্ট এপিক্টিভ হবে না। সে কারণে তারা এটা পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছে। এবং নতুন স্ট্রিনজারও অর্ডার দেওয়া হয়েছে।

তলিয়ে যাওয়া ১২৬টি রোড স্ল্যাব আবার নতুন করে বানানো হচ্ছে পদ্মা সেতুর ইয়ার্ডেই। তবে রেলওয়ে স্ট্রিনজার দেশে বানানো সম্ভব নয় বলে লুক্সেমবার্গ থেকে আনা হচ্ছে তা।

এদিকে দীর্ঘমেয়াদে পদ্মা সেতুর ইয়ার্ড রক্ষায় এ এলাকায় নদী শাসনের কাজের পরিধি বাড়ানো প্রয়োজন বলে মনে করছে সেতু কর্তৃপক্ষ।

নদী বন্দর / পিকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com