1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদরাসার মাঠে ধানচাষ - Nadibandar.com
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ১০:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আইএমএফের ঋণের কিস্তিছাড় ইস্যু আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আশা গভর্নরের বৈষম্যবিরোধী মামলায় গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন অস্থিরতা কাটাতে রাজনৈতিক ঐক্য দরকার: মির্জা ফখরুল ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের পদোন্নতি সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত তিস্তা প্রকল্প নিয়ে শুধু ‘ভাসাভাসা নীতিগত’ আলোচনাই হয়: পরিকল্পনা উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা ইসি নয়, সংস্কার প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা এনসিপির আ.লীগের বিচারসহ ৮ ইস্যুতে ঐকমত্য এনসিপি ও খেলাফত মজলিস রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়নের কাছাকাছি ‘চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে চায় বাংলাদেশ’
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২৩ আগস্ট, ২০২১
  • ১৪৮ বার পঠিত

করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সুযোগে মাদরাসার খেলার মাঠেই করা হয়েছে ধানচাষ। এতে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার পরিবেশ নষ্ট হয়েছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

অভিযোগ উঠেছে, এ কাজে সহায়তা করেছেন ওই মাদরাসার সুপার। জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার আশ্বাস দিয়েছে প্রশাসন।

সরেজমিনে গিয়ে ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল উপজেলার নেকমরদ ইউনিয়নের চন্দন চহট আলহাজ ইমারউদ্দিন দাখিল মাদরাসা মাঠসহ আশপাশে ধানচাষের দৃশ্য দেখা যায়।

শিক্ষক ও অভিভাবকদের অভিযোগ, এ কাজে সহায়তা করছেন মাদরাসার সুপার মমতাজ আলী। জড়িত রয়েছেন মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি আনোয়ার হোসেনও।

এক মাদরাসা শিক্ষার্থীর অভিভাবক আব্দুল কাদের বলেন, দেড় বছর যাবত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। ছেলে-মেয়েরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে পারছে না। আর সেই সুযোগে মাদরাসার মাঠে ধানচাষ করা কর্তৃপক্ষের ঠিক হয়নি। এতে মাদরাসার মাঠে খেলাধুলার পরিবেশ নষ্ট হয়েছে।

এ বিষয়ে চন্দন চহট আলহাজ ইমারউদ্দিন দাখিল মাদরাসার সুপার মমতাজ আলী বলেন, ১৯৯৫ সালে আমরা মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করি। এরপর থেকে স্থানীয়দের সহযোগিতায় মাদরাসার কার্যক্রম চালিয়ে আসছি। শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন দিতে পারি না। অফিস সহকারীর অনুরোধে করোনাকালে প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ধানচাষের অনুমতি দিয়েছি। এছাড়া মাদরাসা বন্ধের কারণে শিক্ষার্থীরা তো খেলাধুলা করে না।

মাঠে ধানচাষের বিষয়ে জানতে চাইলে মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি আনোয়ার হোসেন বলেন, মাদরাসা এখনো এমপিওভুক্ত হয়নি। একইসঙ্গে করোনার জন্য বন্ধও রয়েছে তাই ফেলে না রেখে অফিস কর্মচারী ধান রোপণ করেছেন। এতে সমস্যার কিছু দেখছি না।

রাণীশংকৈল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠে ধানচাষের কোনো বিধান নেই। মাঠটিতে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এ বিষয়ে মাদরাসার সুপারকে ডেকে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

নদী বন্দর / জিকে

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com