1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরলেই লেবুখালী-পায়রা সেতুর উদ্বোধন - Nadibandar.com
বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
চব্বিশের অভ্যুত্থানে অন্যতম সহযোদ্ধা ছিল ছাত্রশিবির: সারজিস আলম ল্যাবরেটরির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা সহজ হবে: খাদ্য উপদেষ্টা পুতিন আমার ‘সবচেয়ে কাছের বন্ধু’: কিম ভারতীয় হাইকমিশনে মনমোহন সিংয়ের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সিলিন্ডার বিস্ফোরণে প্রাণ গেল ৪ জনের আগত ছাত্র-জনতার প্রতি ৭ নির্দেশনা জাতীয় নাগরিক কমিটির সীমানা রক্ষায় প্রয়োজনে জীবন দেবে, ‘এক ইঞ্চি মাটি’ হাতছাড়া করবে না থার্টি-ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি, ফানুস বন্ধে থাকবে মোবাইল কোর্ট সীমান্তের যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত মাহমুদউল্লাহর ব্যাটে ঝড়, বড় স্কোর তাড়া করে শুভ সূচনা বরিশালের
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৬৯ বার পঠিত

পটুয়াখালী-বরিশাল মহাসড়কে নির্মাণাধীন লেবুখালী-পায়রা সেতু এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায়। এরই মধ্যে সেতুর অবকাঠামোগত নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। এখন চলছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও রঙের কাজ।

শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে সেতুর সর্বশেষ অগ্রগতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী এখন দেশের বাইরে রয়েছেন। আমাদের পরিকল্পনা ছিল সেপ্টেম্বরের মধ্যেই সেতুটি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার। সে ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরলেই সেতু উদ্বোধন করা হবে।

পায়রা-লেবুখালী সেতুর প্রকল্প পরিচালক আব্দুল হালিম বলেন, এরই মধ্যে মূল সেতুর ৯৯ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। এ ছাড়া নদীর তীর রক্ষা প্রকল্পের কাজও শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এই সেতুতে বেশ কিছু নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। বিশেষ করে নদীর মধ্যে এবং পাশে থাকা পিলারে যাতে কোনো নৌযান ধাক্কা দিতে না পারে সে জন্য পিলারের পাশে নিরাপত্তা পিলার স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া বজ্রপাত কিংবা ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে সেতুর কোনো ক্ষতি হলো কি-না সেটি মনিটরিং করারও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কের পায়রা নদীর ওপর ২০১৬ সালে লেবুখালী-পায়রা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু করে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লনজিয়ান রোড অ্যান্ড ব্রিজ কনস্ট্রাকশন এর নির্মাণ কাজ করেছে। ১৪৭০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ১৯.৭৬ মিটার প্রস্থের সেতুটি ক্যাবল দিয়ে দুপাশে সংযুক্ত করা হয়েছে। ফলে নদীর মাঝে একটি মাত্র পিলার ব্যবহার করা হয়েছে।

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী সেতুর পর এটি দেশের দ্বিতীয়, যা এক্সট্রা ডোজ ক্যাবল সিস্টেমে তৈরি করা। কুয়েত ফান্ড ফর আরব ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট, ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এবং বাংলাদেশ সরকারের যৌথ বিনিয়োগে সেতর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৭০ কোটি টাকা।

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com