1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
ধুনটে এবার রিং বাঁধে ধস - Nadibandar.com
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ১০:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালে দেশ গণতন্ত্রের মহাসড়কে হাঁটবে’ জনগণের সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে সক্ষমতা বাড়াচ্ছে ডিএমপি: কমিশনার ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল দেশের রাজনীতিতে নবদিগন্ত উন্মোচন করবে’ শুক্রবার সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে যত আয়োজন আজ প্রথম সরকারি সফরে ঢাকা আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব ‘সেঞ্চুরি’ ম্যাচে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে রাঙালেন লিটন দাস আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি, আলোচনায় ২৩ ইস্যু ফের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি প্রাথমিকের শিক্ষকদের ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার, চতুর্দশ সংসদ নির্বাচন থেকে কার্যকর শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করে ইতিহাসের পাতায় মুশফিক
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৪ মে, ২০২২
  • ১৯৮ বার পঠিত

বগুড়ার ধুনট উপজেলায় যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ রক্ষায় নির্মিত রিং বাঁধের প্রায় ৯৫ মিটার অংশ ধসে গেছে। মঙ্গলবার (২৪ মে) দুপুর পর্যন্ত উপজেলার পুখুরিয়া এলাকায় রিং বাঁধের দুই স্থানে প্রায় ৯৫ মিটার অংশ নদীগর্ভে ধসে গেছে। এর আগে যমুনার তীর রক্ষা বাঁধেও ভাঙন দেখা দেয়।

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি স্থিতিশীল রয়েছে। এর আগে সোমবার বিকেল থেকে যমুনা নদীর পানি শহড়াবাড়ি ঘাট পয়েন্টে ১৫ দশমিক ৫৮ সেন্টিমিটার সমতায় প্রবাহিত হয়। এখানে পানির বিপৎসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ দশমিক ৭০ সেন্টিমিটার।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ধুনট উপজেলার পুখুরিয়া থেকে কাজিপুর উপজেলার ঢেকুরিয়া পর্যন্ত বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ রক্ষায় ২০১৯ সালে রিং বাঁধটি নির্মাণ করা হয়। বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পূর্বপাশে নদীর কূল ঘেঁষে কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি (কাবিখা) প্রকল্পের আওতায় পুখুরিয়া থেকে ঢেকুরিয়া পর্যন্ত এক হাজার মিটার রিং বাঁধ নির্মিত হয়। কিন্তু ২০২১ সালে বর্ষা মৌসুমে রিং বাঁধের পুখুরিয়া অংশে ফাটল ধরে। ওই সময় বাঁশের পাইলিং তৈরি করে জিও চট বিছিয়ে ও বালু ভর্তি বস্তা দিয়ে রিং বাঁধটি টিকিয়ে রাখা হয়। কিন্তু কয়েক দিন ধরে পানির প্রবল তোড়ে পাইলিং করা অংশে ফের ধস দেখা দিয়েছে।

এদিকে, যমুনা নদীর অব্যাহত ভাঙনে গত ১৯ মে পুকুরিয়া-ভুতবাড়ি এলাকায় তীর রক্ষা বাঁধের প্রায় ১০০ মিটার এবং সোমবার ভোর ৫টার দিকে একই এলাকায় আরও ৮০ মিটার অংশ নদীতে বিলীন হয়ে যায়। এ নিয়ে একইস্থানে প্রায় ১৮০ মিটার অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের হুমকিতে পড়েছে আবাদি জমি, জনবসতি ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ। ঘরবাড়ি হারানোর ভয়ে আছেন নদী তীরবর্তী মানুষ।

বগুড়া জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপ-সহকারী প্রকৌশলী নিবারণ চক্রবর্তী জানান, যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে প্রবল স্রোতে তীর রক্ষা বাঁধ এবং রিং বাঁধের কয়েক স্থানে ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত স্থানগুলো পরিদর্শন করা হয়েছে। জরুরিভাবে মেরামত করা হবে।

নদী বন্দর/এমকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com