1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
মোবাইল অপারেটরদের বকেয়া ১৩ হাজার কোটি টাকা - Nadibandar.com
বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ১২:১৯ অপরাহ্ন
ঢাকা প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৭ জুন, ২০২২
  • ১০৫ বার পঠিত

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, দেশের মোবাইল অপারেটরদের কাছে সরকারের বকেয়ার পরিমাণ ১৩ হাজার ৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৯৩৪ টাকা। এর মধ্যে শুধু গ্রামীণফোনের কাছেই বকেয়ার পরিমাণ ১০ হাজার ৫৭৯ কোটি ৯৪ লাখ ৭৬ হাজার ১৩৫ টাকা।

মঙ্গলবার (৭ জুন) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য সৈয়দ আবু হোসেনের (বাবলা) এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান তিনি।

মন্ত্রী বলেন, গ্রামীণফোনের অডিট আপত্তির টাকার পরিমাণ ১২ হাজার ৫৭৯ কোটি ৯৪ লাখ ৭৬ হাজার ১৩৫ টাকা। এর মধ্যে কোম্পানিটি পরিশোধ করেছে মাত্র দুই হাজার কোটি টাকা।

অন্যদিকে, রাষ্ট্রায়ত্ব মোবাইল অপারেটর টেলিটকের কাছে সরকারের পাওনা এক হাজার ৬৩১ কোটি ১৭ লাখ টাকা। তাদের বকেয়ার মধ্যে ত্রি-জি স্পেকট্রাম অ্যাসাইনমেন্ট ফি বাবদ এক হাজার ৫৮৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা ইক্যুইটিতে কনভার্সনের ব্যবস্থা করতে অর্থ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা পাওয়া যায়নি।

মোস্তাফা জব্বার বলেন, রবি আজিয়াটার অডিট আপত্তি ৮৬৭ কোটি ২৩ লাখ ৯১ হাজার ৪৭৬ টাকা। এর মধ্যে ১৩৮ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে তারা। বর্তমানে কোম্পানিটির বকেয়ার পরিমাণ ৭২৯ কোটি ২৩ লাখ ৯১ হাজার ৪৭৬ টাকা।

এছাড়া প্যাসিফিক বাংলাদেশ টেলিকমের (সিটিসেল) বকেয়া ১২৮ কোটি ৬ লাখ ৯৮ হাজার ৩২৩ টাকা। এ সময় গ্রামীন ব্যাংক, রবি ও সিটিসেলের বকেয়া নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা চলমান বলেও জানান মন্ত্রী।

মোবাইল গ্রাহক ছিলো আট কোটি ৬৬ লাখ

আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম বাবুর অপর এক প্রশ্নের জবাবে মোস্তফা জব্বার জানান, ২০১২ সালে দেশে মোবাইল গ্রাহক ছিলো আট কোটি ৬৬ লাখ। ২০২২ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ কোটি ৩৪ লাখে। ওই সময় দেশে ত্রি-জি ও ফোর-জি সেবা ছিলো না। বর্তমানে ত্রি-জি গ্রাহক তিন কোটি ১৯ লাখ এবং ফোর-জি সাত কোটি ৫৪ লাখ।

ইন্টারনেটের গ্রাহক ১২ কোটি ৪২ লাখ

মন্ত্রী আরও জানান, ২০১২ সালে ইন্টারনেট গ্রাহক ছিলো দুই কোটি ৮৯ লাখ। আর চলতি বছর সেটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ৪২ লাখে। ২০১২ সালে দেশে টেলিডেনসিটি ছিলো ৬০ দশমিক নয় শতাংশ। এখন টেলিডেনসিটি ১০৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ। এছাড়া ২০১২ সালে দেশে ইন্টারনেট ডেনসিটি ছিলো ১৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ। আর এখন সেটা বেড়ে হয়েছে ৭১ দশমিক ৫৭ শতাংশ।

নদী বন্দর/এসএফ

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com