1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর বিকল্প নেই - Nadibandar.com
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আজ যারা বিপ্লব করতে চান, তাদেরকে মানুষের কাছে চলে যেতে হবে: মির্জা ফখরুল ধর্ষণের শিকার শিশুর স্বজনদের সঙ্গে চিকিৎসকের কুরুচিপূর্ণ ভিডিও ভাইরাল যেদিন থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু অনলাইন জুয়ায় জড়ালে ২ বছরের কারাদণ্ড ও কোটি টাকা জরিমানা সরকারকে সোজা করতে রাজপথে নেমেছি: গোলাম পরওয়ার মাইকে ঘোষণা দিয়ে চার মাজার ভাঙচুরের ঘটনায় ২২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা নির্ধারিত দামের সঙ্গে বাজারদরের বিস্তর ফারাক মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ মুকুট জিতলেন তানজিয়া জামান মিথিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীদের লেখা বই নিষিদ্ধ করল তালেবান ‘ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকদের প্রবেশে শর্ত হয়রানির হাতিয়ার হতে পারে’
ঢাকা প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৮ জুন, ২০২২
  • ১৩৭ বার পঠিত

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, চীন বড় একটি বাজার। বাংলাদেশের জন্য প্রচুর সম্ভাবনাময়। কিন্তু সে দেশ থেকে শুধু আমদানি বাড়ছে। বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে রপ্তানি বৃদ্ধির বিকল্প নেই। সেখানে আমাদের অনেক পণ্য রপ্তানির সুযোগ রয়েছে, সেটা কাজে লাগাতে হবে।

বুধবার ঢাকায় প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইনট্রিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট (র্যাপিড) এবং বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাষ্ট্রি আয়োজিত ‘মেকিং দি মোস্ট অব মার্কেট এক্সেস ইন চায়না: হোয়াট নিডস টু বি ডান’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ যেসব দেশে আমরা পোশাক রপ্তানি করছি, চীন তার চেয়েও কয়েকগুণ বড় বাজার। আমাদের শিল্পের যন্ত্রপাতি ও কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্য চীন থেকে আমদানি করতে হয়। কিন্তু রপ্তানি করতে পারি না। সে কারণেই চীনের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্য ব্যবধান অনেক বেশি।

টিপু মুনশি বলেন, এখন আমাদের শুধু তৈরিপোশাকের উপর নির্ভর করে থাকলে চলবে না। সেক্ষেত্রে অন্যান্য পণ্যের জন্য চীন সবচেয়ে ভালো গন্তব্য হতে পারে।

সেমিনারে জানানো হয়, বিগত ২০২০-২০২১ অর্থবছরে চীনে পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৬৮০ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। যেখানে ওই বছর আমদানি হয়েছে প্রায় ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এ বিশাল বাণিজ্য ব্যবধান কমিয়ে আনার জন্য আমরা প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। চায়না আমাদের প্রায় ৯৮ ভাগ পণ্য রপ্তানির উপর ডিউটি-ফ্রি সুবিধা প্রদান করছে। বাংলাদেশ আগামী ২০২৬ সাল থেকে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন করছে। বাংলাদেশ আশা করছে চীন আরও তিন বছর বাড়িয়ে আগামী ২০২৯ সাল পর্যন্ত এ বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখবে।

তিনি বলেন, এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের পর বাংলাদেশ বাণিজ্যসুবিধা পেতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে এফটিএ বা পিটিএ’র মতো বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করে সুবিধা গ্রহণ করবে। বাংলাদেশ এরই মধ্যে চীনের সঙ্গে এমওইউ স্বাক্ষর করেছে। জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করে সম্ভ্যাব্যতা যাচাই চলছে। সবদিক বিবেচনায় নিয়েই চীনের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্য চুক্তি হতে পারে।

বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিসিসিসিআই) প্রেসিডেন্ট গাজী গোলাম মুর্তুজার সভাপতিত্ব অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিসিসিসিআই’র ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল আল মামুন মৃধা।

নদী বন্দর/এসএফ

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com