1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
টাঙ্গাইলে বন্যায় শতাধিক গ্রাম প্লাবিত, দেখা দিয়েছে ভাঙন - Nadibandar.com
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালে দেশ গণতন্ত্রের মহাসড়কে হাঁটবে’ জনগণের সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে সক্ষমতা বাড়াচ্ছে ডিএমপি: কমিশনার ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল দেশের রাজনীতিতে নবদিগন্ত উন্মোচন করবে’ শুক্রবার সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে যত আয়োজন আজ প্রথম সরকারি সফরে ঢাকা আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব ‘সেঞ্চুরি’ ম্যাচে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে রাঙালেন লিটন দাস আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি, আলোচনায় ২৩ ইস্যু ফের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি প্রাথমিকের শিক্ষকদের ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার, চতুর্দশ সংসদ নির্বাচন থেকে কার্যকর শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করে ইতিহাসের পাতায় মুশফিক
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০২২
  • ১৫৫ বার পঠিত

টাঙ্গাইলে বন্যার পানিতে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হওয়ায় পানিবন্দি হয়েছে সেখানকার মানুষজন। ফলে চরম দুর্ভোগের পাশাপাশি সংকট দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির। এদিকে নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে। তবে জেলা প্রশাসনের দাবি বন্যার্তদের জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তা মজুত আছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সকাল ৬ টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬ টা পর্যন্ত যমুনা নদীর পানি ১৫ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৪৭, ঝিনাই নদীর পানি ১৫ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৫৪ এবং ধলেশ্বরী নদীর পানি ১৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ১২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।  

kalerkantho

জেলার টাঙ্গাইল সদর, কালিহাতী এবং ভুঞাপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চল বেশি প্লাবিত হয়েছে।   যমুনা নদীর পানি পাড় উপচে লোকালয়ে প্রবেশ করেছে। ঘরবাড়ি ও আশপাশে পানি প্রবেশ করায় গবাদি পশু নিয়ে বিপাকে রয়েছে খামারীরা। দেখা দিচ্ছে গো-খাদ্যের অভাব। এছাড়াও নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলার ১৮টি ইউনিয়নের প্রায় ১১৫টি গ্রামে পানি ঢুকেছে। এসব গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। এদিকে সোমবার বিকেলে যমুনার পানির স্রোতে ভুঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী-ভালকুটিয়া সড়ক ভেঙে যাওয়ায় ৬ গ্রামে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।  

ভুঞাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. ইশরাত জাহান বলেন, উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের বন্যা পরিদর্শন করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তার জন্য বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই ত্রাণ বিতরণ করা হবে।  

টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলাম বলেন, জেলার নদীগুলোয় পানিবৃদ্ধি অব্যাহত আছে। আরো কয়েকদিন বৃদ্ধি পাবে। পানি কমলে ভাঙনের তীব্রতা বাড়বে। রোধে আমাদের প্রস্তুতি চলছে।

জেলা প্রশাসক ড. আতাউল গনি জানান, জেলায় কয়েকটি উপজেলাতে বন্যার পানি বাড়ছে। বন্যার্তদের জন্য শুকনা খাবারসহ ত্রাণ সহায়তা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া বন্যাকে কেন্দ্র করে মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এছাড়া ভাঙনরোধ ও বন্যা মোকাবেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডকে বলা হয়েছে।

নদী বন্দর/এসএফ

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com